পাকিস্তানে লকডাউন তুলে নেওয়ার পর সংক্রমণ দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশটিতে ‘সবিরাম’ লকডাউন আরোপের আহ্বান জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিওএইচও)। একই সঙ্গে করোনার পরীক্ষা ও নজরদারি আরও বাড়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
পাকিস্তানের স্বাস্থ্য খাতের সীমাবদ্ধতার কথা তুলে ধরে দেশটির করোনা সংক্রমণের হার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে বলে সংবাদ প্রকাশ করেছে দেশটির সংবাদমাধ্যম ডন ও ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিওএইচও) পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, কোনো ধরনের পূর্ব প্রস্ততি ছাড়াই পাকিস্তানের চারটি স্টেটে লকডাউন তুলে নেওয়ার কারণে দ্রুত সংক্রমণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। পাকিস্তানে করোনা সংক্রমণের হার ২৪ শতাংশ, যা যেকোনো দেশের তুলনায় অনেক বেশি। এমতাবস্থায় পাকিস্তানে সবিরাম লকডাউন অর্থাৎ দুই সপ্তাহ লকডাউন ও দুই সপ্তাহ শিথিল এমন ধারাবাহিক পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
এ ছাড়াও করোনাভাইরাসের পরীক্ষা আরও বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে। প্রতিদিন ৫০ হাজার করোনা পরীক্ষার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
এর আগে গত শুক্রবার অর্থনৈতিক সংকটের কারণে পাকিস্তানে আর লকডাউন আরোপ করা সম্ভব নয় বলে জানিয়েছিলেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। তিনি বলেছিলেন, ‘ভাইরাসের সংক্রমণ কমাতে সরকারি স্বাস্থ্য নির্দেশিকা মেনে চলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আমরা আর লকডাউন আরোপ করতে পারব না, এ দেশের সে সামর্থ্য নেই।’
পরিসংখ্যানভিত্তিক ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারের তথ্যমতে, আক্রান্তের দিক থেকে ১৫ নম্বরে রয়েছে পাকিস্তান। দেশটিতে এখন পর্যন্ত ১ লাখ ১৩ হাজারের বেশি মানুষ এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। মৃত্যু হয়েছে ২ হাজার ২৫৫ জনের। গতকাল একদিনে আক্রান্ত হয়েছে ৫ হাজার ৩৮৫ জন।
পাকিস্তানে লকডাউন তুলে নেওয়ার পর সংক্রমণ দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশটিতে ‘সবিরাম’ লকডাউন আরোপের আহ্বান জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিওএইচও)। একই সঙ্গে করোনার পরীক্ষা ও নজরদারি আরও বাড়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
পাকিস্তানের স্বাস্থ্য খাতের সীমাবদ্ধতার কথা তুলে ধরে দেশটির করোনা সংক্রমণের হার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে বলে সংবাদ প্রকাশ করেছে দেশটির সংবাদমাধ্যম ডন ও ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিওএইচও) পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, কোনো ধরনের পূর্ব প্রস্ততি ছাড়াই পাকিস্তানের চারটি স্টেটে লকডাউন তুলে নেওয়ার কারণে দ্রুত সংক্রমণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। পাকিস্তানে করোনা সংক্রমণের হার ২৪ শতাংশ, যা যেকোনো দেশের তুলনায় অনেক বেশি। এমতাবস্থায় পাকিস্তানে সবিরাম লকডাউন অর্থাৎ দুই সপ্তাহ লকডাউন ও দুই সপ্তাহ শিথিল এমন ধারাবাহিক পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
এ ছাড়াও করোনাভাইরাসের পরীক্ষা আরও বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে। প্রতিদিন ৫০ হাজার করোনা পরীক্ষার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
এর আগে গত শুক্রবার অর্থনৈতিক সংকটের কারণে পাকিস্তানে আর লকডাউন আরোপ করা সম্ভব নয় বলে জানিয়েছিলেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। তিনি বলেছিলেন, ‘ভাইরাসের সংক্রমণ কমাতে সরকারি স্বাস্থ্য নির্দেশিকা মেনে চলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আমরা আর লকডাউন আরোপ করতে পারব না, এ দেশের সে সামর্থ্য নেই।’
পরিসংখ্যানভিত্তিক ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারের তথ্যমতে, আক্রান্তের দিক থেকে ১৫ নম্বরে রয়েছে পাকিস্তান। দেশটিতে এখন পর্যন্ত ১ লাখ ১৩ হাজারের বেশি মানুষ এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। মৃত্যু হয়েছে ২ হাজার ২৫৫ জনের। গতকাল একদিনে আক্রান্ত হয়েছে ৫ হাজার ৩৮৫ জন।