আমাদের উচিত ছিল পৃথিবীতে নানাবিধ কাজের মাধ্যমে পরকালে মুক্তি লাভের সব উপকরণ অর্জনকে নিশ্চিত করা। সবকিছু এলোমেলো হয়ে গেলেও আমাদের সৃষ্টির মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তাবায়ন করা অতীব জরুরি। যা
আরবি হিজরি মাসগুলোর মধ্যে রবিউল আউয়াল মাস হচ্ছে তৃতীয় মাস। আরবি মাসগুলোর মধ্যে এই মাসটি বিশেষভাবে উল্লেøখযোগ্য। এ মাসকে বলা হয় মানব ইতিহাসের উজ্জ্বলতম অধ্যায়ের স্মারক। এ মাসেই সাইয়িদুল মুরসালিন,
ইসলাম মানুষের কাছে হালাল-হারাম দু’টি পদ্ধতির স্পষ্ট বিধিবিধান বাতলে দিয়েছে। মানুষ পৃথিবীতে টিকে থাকার জন্য নানারকম জীবনোপায় অবলম্বন করতে গিয়ে কেউ কোনোরকমে বেঁচে থাকার চেষ্টা করেন আবার কেউ বিলাসিতা করেন।
মক্কায় দীর্ঘদিন প্রতিকূল পরিস্থিতিতে ইসলাম প্রচারের পর অবশেষে আল্লাহ তায়ালার নির্দেশে এবং মদিনাবাসীর আমন্ত্রণে রাসূল সা: ৬২২ খ্রিষ্টাব্দে মক্কা ছেড়ে মদিনায় হিজরত করেন। মদিনায় এসে তিনি ধর্ম প্রচারকের পাশাপাশি প্রথমবারের
পবিত্র কুরআন হলো ঐশী আলো। যে আলো ছাড়া তমশাচ্ছন্ন দুনিয়া আলোকিত হতে পারে না। আর এই কুরআন হিফজ করার মর্যাদাও অনেক বেশি। হাফেজ হওয়ার কারণে তাকে সব সময় কুরআন মাজিদ
আজ হিজরি ১২ রবিউল আউয়াল। পৃথিবীর ইতিহাসে অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব, বিশ্বমানবতার মুক্তির দিশারি, মহানবী হজরত মুহাম্মদ সা: ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দের এ দিনে মায়ের কোল আলোকিত করে দুনিয়াতে
আবির্ভাব থেকে নবুওয়াত (১-৪০ বছর) শুভ জন্ম : মক্কার প্রসিদ্ধ ও সম্ভ্রান্ত কুরাইশ বংশের বনু হাশেম শাখায়। ‘আমুল ফিল’ তথা আবরাহার হস্তিবাহিনীর কাবাঘর আক্রমণের বছর ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দে রবিউল আউয়াল মাসে
রাসূল সা: সাহাবিদের মধ্যে ১০ জনের নাম উল্লেখ করে তাদের দুনিয়াতেই জান্নাতের সুসংবাদ দিয়েছেন, তাদেরকে বলা হয় আশারায়ে মুবাশশারাহ। তারা হলেন নবীদের পর উম্মতের মধ্যে সবচেয়ে উত্তম লোক। এই ১০
নবুয়তের প্রথম যুগ। নবীজী সা:-এর মক্কী জীবন। হাতেগোনা কয়েকজন সাহাবিকে সাথে নিয়ে নবীজী সা:-এর দাওয়াতি কার্যক্রম চলমান। হজরত খাদিজা রা: ও আবু বকর রা: তো শুরুতে-ই ইসলাম কবুল করে নিয়েছিলেন।
সুরা হুজুরাত। যাকে বলা হয় আদব বা আদবের সুরা। এ সুরাটি আদব শেখায়। যা নাজিল হওয়ার পর সাহাবিরা ভীত হয়ে পড়েছিলেন। কারণ এই সুরায় আল্লাহ বললেন, ‘হে বিশ্বাসীগণ, তোমরা নবীর