ইসরাইলের ভূখন্ডে ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ সংগঠন হামাসের নজিরবিহীন হামলার পর গত এক সপ্তাহ যাবত গাজায় তীব্র বোমা বর্ষণ করছে ইসরাইল। ইসরাইলি বাহিনীর বিমান হামলার গাজা এখন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হচ্ছে। হামাস-ইসরাইল সংঘাতে
ইসরাইল আগামীকাল শনিবার গাজায় স্থল হামলা শুরু করতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে ইসরাইল ২৪ ঘণ্টার মধ্যে উত্তর গাজা থেকে ১১ লাখ লোককে সরে যেতে বলেছে। মনে করা হচ্ছে,
চলমান ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধকে মধ্যপ্রাচ্যের অর্থনীতির জন্য ‘ভূমিকম্প’ বলে আখ্যায়িত করেছেন বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ঋণদাতা সংস্থা আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) মধ্যপ্রাচ্য ও কেন্দ্রীয় এশিয়া শাখার প্রধান নির্বাহী জিহাদ আজৌর। তিনি বলেন,
ইসরাইলের ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটামের প্রতিক্রিয়ায় ১৫০ রকেট ছুড়েছে ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস। শুক্রবার (১৩ অক্টোবর) ইসরাইল যখন স্থল অভিযান শুরু করার প্রস্তুতি নিচ্ছে তখন এই রকেট হামলা করা হয়। হামাসের
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার উত্তরাঞ্চলে থাকা ১১ লাখের বেশি ফিলিস্তিনিকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সরে যেতে বলেছে দখলদার ইসরাইল। বৃহস্পতিবার দেশটির সামরিক বাহিনীর পক্ষ থেকে জাতিসংঘকে এ কথা জানানো হয়েছে। খবর আলজাজিরার
গাজাভিত্তিক ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের সামরিক শাখা কাসসম বিগ্রেড জানিয়েছে, তারা গাজায় ইসরাইলের স্থল হামলা মোকাবেলা করতে সক্ষম। এক ভিডিও বার্তায় হামাসের মুখপাত্র আবু ওবায়দা বলেন, ‘আল্লাহর সাহায্যে আমরা আমাদের
ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির-আবদুল্লাহিয়ান বলেছেন, ইসরাইল যদি গাজায় বোমা হামলা অব্যাহত রাখে, তবে যুদ্ধ ‘অন্য ফ্রন্টগুলোতে’ শুরু হয়ে যেতে পারে। তিনি দৃশ্যত লেবাননের হিজবুল্লাহ গ্রুপের দিকে ইঙ্গিত করেছেন। হোসেইন আমির-আবদুল্লাহিয়ান
ফিলিস্তিনের সশস্ত্র সংগঠন ‘হামাস’ ৭ অক্টোবর (শনিবার) ইসরায়েলের ভিতরে নজিরবিহীন হামলা চালানোর পর ইসরায়েলি বাহিনী গাজা উপত্যকায় পাল্টা হামলা শুরু করেছে। এতে দু’টি ভূখণ্ডে গত কয়েক দশকের চলমান উত্তেজনা পুনরায়
গাজাভিত্তিক ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস-ইসরাইল যুদ্ধের মধ্যেই ইসরাইলের তথ্যমন্ত্রী গালিত ডিসতেল অ্যাতবারিয়ান বৃহস্পতিবার পদত্যাগ করেছন। দৃশ্যত তার মন্ত্রণালয়ের হাতে কোনো ক্ষমতা না থাকার ক্ষোভে তিনি দায়িত্ব ছেড়ে দেয়ার ইচ্ছাপ্রকাশ করেছেন।
ইসরায়েল বলেছে, গত ছয় দিনে গাজায় হামাসের স্থাপনা লক্ষ্য করে চার হাজার টন ওজনের প্রায় ছয় হাজার বোমা নিক্ষেপ করা হয়েছে। দেশটির বিমানবাহিনী বলেছে, বিমান হামলায় মোট ৩৬ হাজারের বেশি