ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে পুলিশের গুলিতে ১৭ বছরের এক আলজেরিয়-বংশোদ্ভূত তরুণ নিহত হওয়ার ঘটনায় উত্তাল দেশটি। টানা পঞ্চম রাতের মতো চলছে বিক্ষোভ। সহিংসতা দমাতে গত শুক্রবার ৪৫ হাজার পুলিশ মোতায়েন করা
রুশ সেনাদের বিরুদ্ধে নিষিদ্ধ এন্টিপার্সনেল ল্যান্ডমাইন ব্যবহার করেছে ইউক্রেন। মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ শুক্রবার (৩০ জুন) এ তথ্য জানিয়েছে। সংস্থাটি বলেছে, রাশিয়ান সেনাদের আটকাতে বাছবিচারহীনভাবে বিপজ্জনক এসব মাইন পুঁতেছিল
ফ্রান্সে তৃতীয় রাতের মতো মারাত্মক দাঙ্গা, লুটপাট এবং সহিংসতার পর পুলিশ এ পর্যন্ত ৬৫০ জনেরও বেশি মানুষকে গ্রেফতার করেছে। প্যারিসের উপকণ্ঠে পুলিশের গুলিতে এক তরুণ নিহত হওয়ার পর ফ্রান্সে এই
রাশিয়ার ভাড়াটে ওয়াগনার বাহিনীর সাথে ইউক্রেন যুদ্ধে দেশটির শীর্ষ কমান্ডার জেনারেল সার্গেই সুরোভিকিনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক থাকার প্রমাণ পাওয়ার দাবি করা হয়েছে। ওয়াগনার বাহিনীর বিদ্রোহের পর থেকে সুরোভিকিন কোথায় আছেন, তা
ব্রিটেনের একটি আদালত বৃহস্পতিবার (২৯ জুন) রায় দিয়েছে যে সরকার আশ্রয় প্রার্থীদের রুয়ান্ডায় কেবল মাত্র ফেরত যাওয়ার ব্যবস্থা করে যে পাঠানোর পরিকল্পনা করেছে তা অবৈধ। আদালতের ওই রায়ে রক্ষণশীল প্রশাসন
পুলিশের গুলিতে আফ্রিকান বংশোদ্ভূত এক কিশোর হত্যার পর থেকে বৃহস্পতিবার তৃতীয় দিনের মতো উত্তাল রয়েছে ফ্রান্স। সারা দেশে ৪০ হাজার পুলিশ মোতায়েন করেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পারছে না ফরাসি কর্তৃপক্ষ।
পুলিশের গুলিতে ফ্রান্সে ১৭ বছর বয়সী এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে বিক্ষোভে উত্তাল দেশটি। রাজধানী প্যারিস থেকে বিক্ষোভ বিভিন্ন শহরে ছড়িয়ে পড়ছে। দেশটির পুলিশের অভিযোগ, নাহেল এম নামের ওই
জেদ্দায় মার্কিন কনস্যুলেট ভবনের কাছে হামলায় দুজন নিহত হয়েছে বলে সৌদি প্রেস অ্যাজেন্সি (এসপিএ) বুধবার জানিয়েছে। আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে এক ব্যক্তি ভবনে প্রবেশ করার চেষ্টা করার সময় তাকে থামানো হয়। এসময়
ওয়াগনার ভাড়াটে বাহিনীর বিদ্রোহের সাথে তাদের সাথে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে রাশিয়ার শীর্ষস্থানীয় এক জেনারেলকে গ্রেফতার করা হয়েছে। জেনারেল সার্গেই সুরোভিকিন ছিলেন ইউক্রেন মিশনে দ্বিতীয় শীর্ষ কমান্ডার। অত্যন্ত নৃশংস এই জেনারেল
ফ্রান্সে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়া বিক্ষোভ নিয়ন্ত্রণে আনতে ৪০ হাজার পুলিশ মোতায়েন করার পরিকল্পনা করছে। দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী গেরার্ড ডারমানিন আজ বৃহস্পতিবার একথা ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, সমগ্র ফ্রান্সে এসব পুলিশ মোতায়েন