শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৪, ০১:৩৪ পূর্বাহ্ন

ভুঁড়ি কমছে না? জেনে নিন টোটকা

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০১৯
  • ৩৩৩ বার

সুঠাম, মেদহীন শরীরের গঠন কে না চায়? ভুঁড়ি কিংবা ওজন বৃদ্ধির মতো সমস্যার কারণে হতে পারে নানা অসুখ। তা ছাড়া খাওয়াদাওয়ায় অনিয়ম, কায়িক শ্রম কম করা, পর্যাপ্ত ঘুমের অভাবে বেড়ে যায় ওজন। বড় ভুঁড়ি হলে তো আরও সমস্যা।

ঘরোয়া পদ্ধতিতে বেশি ওজন ও ভুঁড়ি কমিয়ে ফেলা সম্ভব। যে সব পদ্ধতিতে শরীরের অযাচিত মেদ কমবে পাঠকদের জন্য তা তুলে ধরা হলো:

প্রচুর পানি পান করতে হবে : পেট ভার হয়ে থাকলেও বেশি পানি পান করতে হবে। আপনার মনে গতে পারে পেট ভার অবস্থায় পানি পান করলে অস্বস্তি বাড়বে। কিন্তু বেশি পানি পান এর উল্টোটা ঘটায়। এর ফলে পাচনতন্ত্রে আগে থেকে জমে থাকা পানি অপসরণের কাজ করে। হজম তাড়াতাড়ি হয়। শরীরেও পানির ঘাটতি হয় না।

পান করতে পারেন ডিটক্সিফাই : সাধারণত ডিটক্সিফাই বলতে বোঝায় পানির সঙ্গে অন্য তরলের মিশ্রনকে। সে ক্ষেত্রে আপনারা পানির সঙ্গে আদা মেশাতে পারেন। সেই সঙ্গে মধু ও পাতিলেবু। এতে শরীর খুব সহজেই ডিটক্সিফাই হয়ে যায়। কফির অভ্যাস থাকলে তা পান থেকে দূরে থাকুন। কারণ, ক্যাফিন আপনার শরীরে ডিহাইড্রেশনের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। বাড়িয়ে দিতে পারে শর্করা এবং ক্যালোরির মাত্রা।

কলা খান: স্ফীত পেটের সমস্যা থেকে মুক্তির আরও এক উপায় কলা খাওয়া। কলায় প্রচুর পটাশিয়াম থাকে যা, শরীরের পানি ধারণ ক্ষমতাকে নিয়ন্ত্রণ করে। পাচনতন্ত্রে থাকা সোডিয়ামের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণ করে।

কুসুম গরম পানিতে গোসল করুন : লবনে আছে প্রচুর পরিমান ম্যাগনেশিয়াম, যা শরীর থেকে অতিরিক্ত পানি বের করে দিতে সাহায্য করে। শরীরে অতিরিক্ত পানির প্রবণতা থাকলে তাও দূর করে। নিয়মিত কুসুম গরম পানিতে লবন মিশিয়ে গোসল করলে স্ফীত পেটের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

প্রোটিন এবং ফাইবারযুক্ত খাবার খান : যাদের ভুঁড়ির সমস্যা বেশি, তাদের অবশ্যই প্রোটিন এবং ফাইবারযুক্ত খাবার খেতে হবে। পাচনক্রিয়া ভালো করার জন্য রাতে তাড়াতাড়ি তাড়াতাড়ি খাওয়ার অভ্যাস করুন। খাওয়ার দুঘণ্টা পর ঘুমোতে যান।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2019 bangladeshdailyonline.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com