শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৪৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
কলকাতায় বাংলাদেশি কনস্যুলেট ঘেরাওয়ের চেষ্টা, সংঘর্ষে আহত পুলিশ চলমান অস্থিরতার পেছনে ‘উদ্দেশ্যমূলক ইন্ধন’ দেখছে সেনাবাহিনী জাতীয় স্বার্থের বিরুদ্ধে যারাই যাবে, তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিতে হবে : জামায়াত আমির বিচারপতিকে ডিম ছুড়ে মারার ঘটনায় প্রধান বিচারপতির উদ্বেগ ইসরাইলের বিরুদ্ধে জয় ঘোষণা হিজবুল্লাহর বাংলাদেশ ইস্যুতে মোদির সাথে কথা বলেছেন জয়শঙ্কর ইসকন ইস্যুতে কঠোর অবস্থানে সরকার : হাইকোর্টকে রাষ্ট্রপক্ষ আইনজীবী সাইফুল হত্যা : সরাসরি জড়িত ৮, শনাক্ত ১৩ র‍্যাবের সাবেক ২ কর্মকর্তাকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ ছেলেসহ খালাস পেলেন বিএনপি নেতা খন্দকার মোশাররফ

লকডাউনে বন্ধই থাকবে গার্মেন্ট কারখানা

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ২০ জুলাই, ২০২১
  • ১৫২ বার

ঈদের একদিন পর ২৩ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট মধ্যরাত পর্যন্ত টানা ১৪ দিনের কঠোর লকডাউন ঘোষণা করেছে সরকার। ওই লকডাউনে রপ্তানিমুখী গার্মেন্টসসহ অন্য সব শিল্পকারখানাও বন্ধ থাকবে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে। কিন্তু গার্মেন্টস মালিকরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে আগের মতোই কারখানা খোলা রাখার অনুরোধ জানিয়ে চিঠি দেন প্রধানমন্ত্রীকে। তবে গার্মেন্টস মালিকদের ওই অনুরোধ সরকার রাখছে না। অর্থাৎ ঘোষিত লকডাউনে গার্মেন্টস শিল্পকারখানা বন্ধই থাকছে। বিশ্বস্ত সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ঈদের পর শুরু হওয়া লকডাউনে খাদ্য ও খাদ্যদ্রব্য উৎপাদন কিংবা প্রক্রিয়াজাতকরণ, কোরবানির পশুর চামড়া পরিবহন, সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াকরণ এবং ওষুধ অক্সিজেন ও কোভিড-১৯ প্রতিরোধে ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য উৎপাদনকারী শিল্প চালু থাকবে। গতকাল সোমবার এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। গতকাল সন্ধ্যায় এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত দেশের সব গার্মেন্টস কারখানাসহ অন্য শিল্পকারখানাগুলো ঈদের ছুটি দিয়েছে।

চলতি বছরের আগে লকডাউনগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিল্পকারখানা খোলা রাখা হয়েছিল। এবারও লকডাউনে কারখানা খোলা রাখতে প্রধানমন্ত্রীকে গত বৃহস্পতিবার চিঠি দেন মালিকরা। চিঠির বিষয়ে গত শনিবার সরকার সিদ্ধান্ত জানাবে বলে কয়েকটি সূত্র জানিয়েছিল। সর্বশেষ গতকাল এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী কারখানা খোলা রাখার বিষয়ে সম্মত হননি বলে জানিয়েছেন এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা। ফলে লকডাউনে গার্মেন্টস কারখানা বন্ধ থাকছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই

কর্মকর্তা আরও বলেন, করোনা যেভাবে দিনকে দিন ধ্বংসযজ্ঞ চালাচ্ছে, তাতে সব কিছু বন্ধই রাখতে হবে। গার্মেন্টস কারখানা খুললে পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ নেবে। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরাও এ বিষয়ে সরকারকে সতর্ক করেছে। ফলে কোনো অবস্থাতেই গার্মেন্টস কারখানা চালু রাখতে দেবে না সরকার।

এ প্রসঙ্গে জানতে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামকে ফোন করলেও তিনি সাড়া দেননি। বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হোসেনকে ফোন করা হলে তিনি কোনো কথা বলেননি।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2019 bangladeshdailyonline.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com