সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১:২৭ অপরাহ্ন

আবারো ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হবেন বরিস?

বাংলাদেশ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ২২ অক্টোবর, ২০২২
  • ৯৪ বার

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বরিস জনসন। সময়ের সাথে সাথে তার সম্ভাবনাও বাড়ছে। তবে তার সহকর্মীরা বিষয়টি নিয়ে বিভক্ত হয়ে পড়েছেন। তাদের মতে, বরিস দেশকে নতুন বিশৃঙ্খলার দিকে ঠেলে দিবেন।

কনজারভেটিব পার্টির পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা দিয়েছেন সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী পেনি মরডান্ট। তবে আগামী সপ্তাহে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে বরিস এবং তার সাবেক অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাকের মধ্যে সম্ভাব্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা অনুষ্ঠিত হবে।

পার্লামেন্ট সংখ্যগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে কনজারভেটিব পার্টির আগামী দু’বছরের জন্য নির্বাচনের আহ্বান প্রত্যাখ্যান করার ক্ষমতা রয়েছে। এতে করে নতুন দলের নেতা দেশটির প্রধানমন্ত্রী হবেন। ফলে দেশটি গত ছয় বছরে পাঁচজন প্রধানমন্ত্রী পেতে চলেছে।

যারা লিজ ট্রাসকে আবার ফিরিয়ে আনতে চায়, যিনি ছয় সপ্তাহ বিশৃঙ্খল অবস্থার পর পদত্যাগ করেছেন, তাকে আগামী সোমবারের মধ্যে কনজারভেটিব পার্টির ১০০ জনের মনোনয়ন পেতে হবে। জুলাই মাসে জনসন ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর ট্রাস তার স্থলাভিষিক্ত হন।

দল বলছে, প্রতিদ্বন্দ্বিতার মধ্যে দিয়ে তারা তাদের ভাগ্যকে ফিরিয়ে আনবে। আর জনমত জরিপ বলছে, এখন জাতীয় নির্বাচন হলে কনজারভেটিভরা নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।

বরিস জনসন এখনো পর্যন্ত নির্বাচনে প্রার্থী হবার ঘোষণা দেননি। তবে তার পাঁচজন মন্ত্রী বিষয়টি সমর্থন দিয়েছেন। এছাড়া মিডিয়া রিপোর্টের পরামর্শে সোমবারের আগে প্রথম প্রর্থীতার ঘোষণা দেন সুনাক।

রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কনজারভেটিব আইন প্রণেতাদের ৭০ জন সুনাককে, ৩৭ জন জনসনকে আর ২০ জন মর্ডান্টকে সমর্থন দিয়েছেন।

দলের শীর্ষ এ নেতার ফিরে আসা অসাধারণ হবে। কেননা তিনি এখনো দলের সদস্যদের কাছে জনপ্রিয় রয়ে গেছেন।

কনজারভেটিব আইনপ্রণেতা জেমস দুদ্রিজ বলেন, জনসন তাকে বলেছেন যে তিনি এর জন্য প্রস্তুত এবং ক্যারিবিয়ান থেকে শনিবার তিনি ব্রিটেনে ফিরে আসবেন।
সূত্র : রয়টার্স

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2019 bangladeshdailyonline.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com