বৃহস্পতিবারের সভায় কোরাম পূর্ণ করতে হলে অন্তত ৯ জন পরিচালককে উপস্থিত থাকতে হবে। আত্মগোপনে থাকা বোর্ড পরিচালকরা বিসিবির পরিচালনা পর্ষদের কাজে ফেরেননি। তাদের ছাড়া কোরাম পূর্ণ করেই সভা করা যাবে বলে আশাবাদী পরিচালকরা, যাদের অনেকে এটিকে ‘জরুরি সভা’ হিসেবেই ধরছেন।
তবে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এখনই কাজ শুরু করতে চাচ্ছে না ফারুকের নেতৃত্বাধীন বিসিবি। সে বিষয়েই এক পরিচালক বলছিলেন, ‘আমাদের এই টেন্ডার ড্রপিংটা বন্ধ করতে হবে।
নাজমুলের সময়ে নৌকার আদলে নকশা করা হয় স্টেডিয়ামটির। এখন নকশা আর নাম পরিবর্তন ‘বাধ্যতামূলক’ হয়ে পড়েছে বলে মনে করছে বিসিবি।
পূর্বাচলের এই স্টেডিয়াম শেষ পর্যন্ত আলোর মুখ দেখবে কি না—এমন প্রশ্নে এই পরিচালক বলেন, ‘স্টেডিয়ামটা তো আমাদের দরকার। আইসিসিতে প্রতিশ্রুতি দেওয়া। ২০৩১ ওয়ানডে বিশ্বকাপ আয়োজনের জন্য মাঠের সংখ্যা বাড়াতে হবে।’ কিন্তু কাজ শুরু হলে কবে হবে? সংবাদমাধ্যমকে বলা আরেক পরিচালক আকরাম খানের কথা থেকে সে বিষয়ে একটি ধারণা পাওয়া গেছে, ‘আমরা (এই বোর্ড) আগামী বছরের অক্টোবর পর্যন্ত আছি। এই সময়ের মধ্যে বড় কোনো প্রকল্পে হয়তো আমরা হাত দিতে পারব না। ছোট ছোট যে কাজ আছে, সেগুলো শেষ করতে চাই।’