মডেলিং দিয়ে যাত্রা শুরু করেছিলেন। এরপর নাম লেখান অভিনয়ে। একটা সময় অভিনয়েই সিরিয়াস হয়ে পড়েন। বছর যায়, বাড়তে থাকে কাজের পরিধি। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে তার সমসাময়িক অনেকেই হারিয়ে গেছেন মিডিয়া থেকে। কিন্তু জয়া আহসান ক্রমশই হয়ে উঠেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী। কড়া সমালোচকরাও স্বীকার করেন জয়া গুণী অভিনেত্রী।
বড়পর্দায় তার প্রথম ছবি মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘ব্যাচেলর’। এর পর অভিনয় করেন নুরুল আলম আতিকের ‘ডুবসাঁতার’-এ। ছবিতে জয়ার অনবদ্য অভিনয়ে মুগ্ধ হন সবাই। ‘গেরিলা’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন তিনি।
সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হকের ‘নিষিদ্ধ লোবান’ উপন্যাস অবলম্বনে সরকারী অনুদানপ্রাপ্ত এই ছবিটি নির্মাণ করেন নাসির উদ্দীন ইউসুফ। সবাই যখন গেরিলার বিলকিসের প্রশংসা করেছেন সেখানে জয়া বলেন ভিন্ন কথা। তার ভাষ্যে, ‘ছবিটি দেখার পর মনে হয়েছে আরো অনেক কিছু করা যেতে পারতো। এই জায়গাটা অন্যভাবে করলে ভালো হতো, ঐ জায়গাটায় এক্সপ্রেশন আরেকভাবে দিলে ভালো হতো।’