নিউইয়র্ক তথা যুক্তরাষ্ট্রের বিশিষ্ট শেফ,খলিল বিরিয়ানী হাউসের স্বত্বাধিকারী শেফ খলিলুর রহমান বৃটিশ কারী অ্যাওয়ার্ড-২০২২ পেয়েছেন। ১৮তম এই আয়োজনের মাধ্যমে যুক্তরাজ্যের বাইরে কোন শেফ প্রথম এই অ্যাওয়ার্ড লাভ করলেন। দুই সহস্রাধিক আমন্ত্রিত অতিথি, অনেক এম.পি, বিবিসি সহ অসংখ্য মূলধারার সাংবাদিকের উপস্থিতিতে শেফ খলিলের হাতে অ্যাওয়ার্ডটি তুলে দেন বৃটিশ কারী অ্যাওয়ার্ডের প্রতিষ্ঠাতা মহরম এনাম আলীর ছেলে ও প্রতিষ্ঠানের ডাইরেক্টর জেফরি আলী। উল্লেখ্য, শেফ খলিলুর রহমান এ বছরই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বাইডেনের এচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড লাভ করেন। এদিকে ব্যস্ততার কারণে অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে না পেরে বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋসি সুনাক রেকর্ডেড বক্তব্য পাঠান যা উপস্থিত অতিথিদের শোনানো হয়।
মর্যাদাপূর্ণ এই অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে লন্ডনে বাংলাদেশের হাই কমিশনার সৈয়দা মুনা তাসনিম সহ অনেক বৃটিশ সেলিব্রেটিও
উপস্থিত ছিলেন। বৃটিশ কারী ইন্ড্রাস্ট্রির ইতিহাসে সবচেয়ে জমকালো, বর্ণাঢ্য এবং বৃহৎ আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয় এই বৃটিশ কারী অ্যাওয়ার্ড। স্থানীয় সময় সোমবার (২৮ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ‘দ্য এভালুশন লন্ডনে’ জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শেফ খলিলুর রহমানের হাতে এই অ্যাওয়ার্ড তুলে দেওয়া হয়। বিশ্বের কারি ইন্ড্রাস্ট্রির ‘অস্কার খ্যাত’ এই বৃটিশ কারি অ্যাওয়ার্ডের সূচনা হয়েছিলো বাংলাদেশী-বৃটিশ এনাম আলীর হাত দিয়ে অভিজাত হোটেল গ্রোজভেনার হাউসে ২০০৫ সালে। জমকালো বর্ণাঢ্য আয়োজন, সেলিব্রেটি ব্যক্তিত্ব, বৃটিশ রাজনীতি এবং ব্যবসার প্রভাবশালীদের উপস্থিতি আলাদা একটি স্থানে নিয়ে গেছে বৃটিশ কারি অ্যাওয়ার্ডকে। এই অনুষ্ঠানে ইতিপূর্বে বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরুন, লেবার লিডার, হোম সেক্রেটারী উপস্থিত হয়েছেন একাধিকবার। মন্ত্রী, এমপি, মেইনস্ট্রিম মিডিয়ার প্রভাবশালী সম্পাদক, সাংবাদিক, ডিরেক্টররা এবং কমিউনিটি মিডিয়া ও সমাজের বিশিষ্টজনের উপস্থিতিও ছিলো নিয়মিত। লিজেন্ডারী সাংবাদিক ট্রেভেল ম্যাকডোনালড থেকে শুরু করে ‘হো ওয়ান্ট টু বি এ মিলিয়নিয়ার’ খ্যাত ক্রিস টারেনসহ সেরা সেলিব্রেটিরা থেকেছেন অনুষ্ঠানের উপস্থাপনায়। বর্তমানে বৃটিশ ক্যালেন্ডারের অন্যতম সেরা ইভেন্ট হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে এই আয়োজন। চলতি বছরের মার্চ মাসে এনাম আলী মৃত্যুবরণ করেন। বৃটিশ কারী অ্যাওয়ার্ড চালু হবার পর থেকে বিশ্বমানের এই অনুষ্ঠানটি প্রযোজনার দ্বায়িত্বে রয়েছেন এনাম আলী এম বিইর এর সুযোগ্য কন্যা জাস্টিন আলী। সার্বিক সহযোগীতায় রয়েছেন এনাম আলীর যোগ্য উত্তরসূরী তাঁর ছেলে জেফরি আলী। অনুষ্ঠানে শেফ খলিলুর রহমানের ব্যবসায়িক কর্মকান্ডের একটি ভিডিও প্রদর্শন করা হয়।
অনুষ্ঠানে ‘অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠান’-এর প্রবর্তক মরহুম এনাম আলী স্মরণে ১ মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে একচি সুদৃশ্য স্মরনিকা প্রকাশ করা হয়। এছাড়াও আমন্ত্রিত অতিথিদের সকলকে ব্ল্যাক টাই ডিনারে আপ্যায়নযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট অ্যাওয়ার্ডের পর শেফ খলিলুর রহমানের বৃটিশ কারী অ্যাওয়ার্ড লাভ লন্ডন থেকে হাবিব রহমানঃ নিউইয়র্ক তথা যুক্তরাষ্ট্রের বিশিষ্ট শেফ, খলিল বিরিয়ানী হাউসের স্বত্বাধিকারী শেফ খলিলুর রহমান বৃটিশ কারী অ্যাওয়ার্ড-২০২২ পেয়েছেন। ১৮তম এই আয়োজনের মাধ্যমে যুক্তরাজ্যের বাইরে কোন শেফ প্রথম এই অ্যাওয়ার্ড লাভ করলেন। দুই সহস্রাধিক আমন্ত্রিত অতিথি, অনেক এম.পি, বিবিসি সহ অসংখ্য মূলধারার সাংবাদিকের উপস্থিতিতে শেফ খলিলের হাতে অ্যাওয়ার্ডটি তুলে দেন বৃটিশ কারী অ্যাওয়ার্ডের প্রতিষ্ঠাতা মহরম এনাম আলীর ছেলে ও প্রতিষ্ঠানের ডাইরেক্টর জেফরি আলী। উল্লেখ্য, শেফ খলিলুর রহমান এ বছরই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বাইডেনের এচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড লাভ করেন। এদিকে ব্যস্ততার কারণে অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে না পেরে বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋসি সুনাক রেকর্ডেড বক্তব্য পাঠান যা উপস্থিত অতিথিদের শোনানো হয়।মর্যাদাপূর্ণ এই অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে লন্ডনে বাংলাদেশের হাই কমিশনার সৈয়দা মুনা তাসনিম সহ অনেক বৃটিশ সেলিব্রেটিও উপস্থিত ছিলেন। বৃটিশ কারী ইন্ড্রাস্ট্রির ইতিহাসে সবচেয়ে জমকালো, বর্ণাঢ্য এবং বৃহৎ আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয় এই বৃটিশ কারী অ্যাওয়ার্ড। স্থানীয় সময় সোমবার (২৮ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ‘দ্য এভালুশন লন্ডনে’ জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শেফ খলিলুর রহমানের হাতে এই অ্যাওয়ার্ড তুলে দেওয়া হয়। বিশ্বের কারি ইন্ড্রাস্ট্রির ‘অস্কার খ্যাত’ এই বৃটিশ কারি অ্যাওয়ার্ডের সূচনা হয়েছিলো বাংলাদেশী-বৃটিশ এনাম আলীর হাত দিয়ে অভিজাত হোটেল গ্রোজভেনার হাউসে ২০০৫ সালে। জমকালো বর্ণাঢ্য আয়োজন, সেলিব্রেটি ব্যক্তিত্ব, বৃটিশ রাজনীতি এবং ব্যবসার প্রভাবশালীদের উপস্থিতি আলাদা একটি স্থানে নিয়ে গেছে বৃটিশ কারি অ্যাওয়ার্ডকে। এই অনুষ্ঠানে ইতিপূর্বে বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরুন, লেবার লিডার, হোম সেক্রেটারী উপস্থিত হয়েছেন একাধিকবার। মন্ত্রী, এমপি, মেইনস্ট্রিম মিডিয়ার প্রভাবশালী সম্পাদক, সাংবাদিক, ডিরেক্টররা এবং কমিউনিটি মিডিয়া ও সমাজের বিশিষ্টজনের উপস্থিতিও ছিলো নিয়মিত। লিজেন্ডারী সাংবাদিক ট্রেভেল ম্যাকডোনালড থেকে শুরু করে ‘হো ওয়ান্ট টু বি এ মিলিয়নিয়ার’ খ্যাত ক্রিস টারেনসহ সেরা সেলিব্রেটিরা থেকেছেন অনুষ্ঠানের উপস্থাপনায়। বর্তমানে বৃটিশ ক্যালেন্ডারের অন্যতম সেরা ইভেন্ট হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে এই আয়োজন।
চলতি বছরের মার্চ মাসে এনাম আলী মৃত্যুবরণ করেন। বৃটিশ কারী অ্যাওয়ার্ড চালু হবার পর থেকে বিশ্বমানের এই অনুষ্ঠানটি প্রযোজনার দ্বায়িত্বে রয়েছেন এনাম আলী এম বিইর এর সুযোগ্য কন্যা জাস্টিন আলী। সার্বিক সহযোগীতায় রয়েছেন এনাম আলীর যোগ্য উত্তরসূরী তাঁর ছেলে জেফরি আলী। অনুষ্ঠানে শেফ খলিলুর রহমানের ব্যবসায়িক কর্মকান্ডের একটি ভিডিও প্রদর্শন করা হয়। অনুষ্ঠানে ‘অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠান’-এর প্রবর্তক মরহুম এনাম আলী স্মরণে ১ মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে একচি সুদৃশ্য স্মরনিকা প্রকাশ করা হয়। এছাড়াও আমন্ত্রিত অতিথিদের সকলকে ব্ল্যাক টাই ডিনারে আপ্যায়ন।