আগামী অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর পরীক্ষার্থীদের জন্য আবাসিক হল খুলছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভোস্ট স্ট্যান্ডিং কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। বৈঠক শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক
শিক্ষা প্রশাসনের সর্বশেষ ঘোষণা অনুযায়ী এ বছরে এসএসসি ও এইচএসসি এবং সমমানের পরীক্ষায় আবশ্যিক এবং চতুর্থ বিষয়ের কোনো পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে না। গ্রুপভিত্তিক তিনটি বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে। এমন ঘোষণার
স্কুল খোলার পর প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের দুই ভাগে ক্লাস নেয়ার চিন্তা করছে সরকার। এছাড়া সমাপনী পরীক্ষা সশরীরে হবে নাকি মূল্যায়নভিত্তিক হবে সে সিদ্ধান্ত পরিস্থিতি অনুযায়ী নেয়া হবে। মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের
২০২১ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের ষষ্ঠ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর। গতকাল সোমবার স্বাক্ষরিত আদেশে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা এবং অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ করা হয়। অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা
মোবাইলে গুচ্ছ পরীক্ষার প্রাথমিক আবেদনের ফলাফল পাবেন শিক্ষার্থীরা। প্রাথমিকভাবে বাছাইকৃত শিক্ষার্থীরাই দ্বিতীয় ধাপে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য গুচ্ছ পরীক্ষায় অংশ নেবেন। শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভিসিদের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সেখানে বলা
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০১৮ সালের এমএ, এমএসএস, এমবিএ ও এমএসসি শেষপর্বের (আইসিটিসহ) চলমান পরীক্ষা কোভিড ১৯-এর কারণে স্থগিত করা হয়েছিল। এই স্থগিত পরীক্ষা আগামী ৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখ থেকে শুরু
করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণে প্রায় দুই বছর ধরে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। একই সাথে স্থগিত রয়েছে সব ধরনের চাকরির নিয়োগ পরীক্ষা। এ পরিস্থিতিতে স্থায়ীভাবে চাকরিতে যোগদানের বয়স ৩২ করার দাবি জানিয়েছেন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধিভুক্ত সরকারি সাত কলেজের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শ্রেণির স্থগিত হওয়া এবং আটকে থাকা সকল পরীক্ষা আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে নেওয়া হবে। পরীক্ষা কেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে শিক্ষার্থীদের সশরীরে
এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছেন এমন শিক্ষার্থীদের অভিভাবক ১১ জন শিক্ষককে দিয়ে প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করেছে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ড কর্তৃপক্ষ। বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর তাদের ওই দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। বাতিল করা
ক্রমেই জোরালো হচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবি। বিভিন্ন শিক্ষক সংগঠন ছাড়াও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার পক্ষে গুরুত্বপূর্ণ মতামত দিয়েছেন শিক্ষাবিদরাও। শুধু খুলে দেয়ার পক্ষে দাবি নয়; পাশাপাশি কিভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হবে তার একটি