মার্কিন নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট পার্টি কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদে তাদের একক আধিপত্য নিয়ে বিজয়ের পথে রয়েছে। এ পর্যন্ত কংগ্রেসের ৫৩৮ আসনের মধ্যে ২২৭টি আসন ডেমোক্র্যাটরা তাদের দখলে নিয়েছে। বর্তমানে কংগ্রেসে ডেমোক্র্যাটদের
প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়ে গেছেন, এমন দাবি করেননি, তবে তিনি জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় ইলেক্টরাল ভোট পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী। সেইসাথে তিনি ঐক্যের ডাকও দিয়েছেন। ৩ নভেম্বর ভোটগ্রহণ শেষে ডেলাওয়ার অঙ্গরাজ্যে দেয়া বক্তব্যে
যুক্তরাষ্ট্রে জনসংখ্যার ওপর ভিত্তি করে প্রতিটি রাজ্যে নির্দিষ্ট সংখ্যক ইলেক্টর রয়েছেন, যারা মোট ৫৩৮টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট দেন। জয়ী হতে হলে অন্তত ২৭০টি ইলেক্টরাল ভোটের প্রয়োজন। অর্থাৎ, ড্র বা টাই
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট প্রক্রিয়ায় কারচুপির অভিযোগ তুলে আদালতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন বিদায়ী মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এবার তার হুঁশিয়ারির জবাব দিলো ডেমোক্র্যাট শিবিরও। তাদের সাফ কথা, “ট্রাম্প নির্বাচনীপ্রক্রিয়া বন্ধ
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফলের দিকে এখন সারা বিশ্বের নজর। কিন্তু এখনও অনেক ভোট গোণা বাকি রয়েছে। এরই মধ্যে ডোনাল্ড ট্রাম্প নিজেকে বিজয়ী ঘোষণা করেছেন এবং তার প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে নির্বাচনী
মার্কিন মসনদে বসতে প্রধান দুই প্রেসিডেন্ট প্রার্থী নিজেদের জয়ের আভাস দিয়েছেন। প্রথমে এক জনসমাবেশে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী জো বাইডেন বলেন, আমরা জয়ের পথে। অপরদিকে হোয়াইট হাউসে দেওয়া এক ভাষণে ট্রাম্প অবিশ্বাস্য
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা শুরু হয়েছে। দ্রুত পরিস্থিতি পাল্টে যাচ্ছে। এই মুহূর্তে জো বাইডেন বেশ এগিয়ে গেছেন। তবে চূড়ান্ত ফলাফল পেতে আরো অনেক অপেক্ষা করতে হবে। মার্কিন গণমাধ্যমে প্রকাশিত
যুক্তরাষ্ট্রের শতবর্ষের ইতিহাসে এবারই সর্বোচ্চ ৯ কোটি ৮০ লাখ আগাম ভোট পড়েছে। আগের নির্বাচনে মোট ভোটই যেখানে পড়েছিল ১৪ কোটির কম। ফলে এবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে যে আগাম ভোটের ভূমিকা অনেক
খারাপ মহামারী পরিস্থিতির মধ্যেই তুমুল রাজনৈতিক উত্তেজনা নিয়ে গতকাল মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর দেশ যুক্তরাষ্ট্রের ৫৯তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। এতে শেষ মুহূর্তের সব জরিপেই ডেমোক্র্যাটদলীয় প্রার্থী জো বাইডেন এগিয়ে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করা হয় ইলেক্টোরাল কলেজ পদ্ধতিতে। যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান অনুযায়ী এই পদ্ধতিতেই একজন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন যা কেন্দ্রীয় সরকার ও রাজ্য সরকারের আইনের জটিল এক সমন্বয়ের মাধ্যমে তৈরি করা