দ্বীনি কাজে অতিরঞ্চন ও অতি শৈথিল্য প্রদর্শন কোনোটাই ভালো নয়, বরং মধ্যমপন্থা অবলম্বন করাই সুন্নাত ও উত্তম। পবিত্র কুরআন ও হাদিসের দ্বারা তাই প্রতীয়মান হয়। মহানবী সা: একদা হজরত আবদুল্লাহ
গত বছর মাদরাসার একটি মেধাবী শিক্ষার্থীকে জিজ্ঞেস করলাম, বড় হয়ে কী হতে চাও? সে কোনো চিন্তাভাবনা ছাড়াই স্বতঃস্ফূর্ত জবাব দিলো, ‘মাওলানা তারিক জামিল।’ লাখো-কোটি পাকিস্তানির মতো মাওলানা আমারও পছন্দের ইসলামী
টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে আজ। গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগ নদের তীরে আমবয়ানের মধ্য দিয়ে এ পর্ব আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে। শুক্রবার বাদ ফজর পাকিস্তানের মাওলানা ওসমানের আম বয়ানের
‘স্ত্রীকে তার স্বামীর বাম পাঁজরের হাড় থেকে তৈরি করা হয়েছে’- কথাটি জনমুখে প্রচলিত থাকলেও এর ভিত্তি পবিত্র কুরআন ও হাদিসে নেই। কথাটি কুরআনের আয়াত ও হাদিসের স্পষ্ট অপব্যাখ্যা! ‘নারীকে (স্ত্রীকে)
আজকাল মুসলিম সমাজে বিয়েটা হয়ে গেছে আনুষ্ঠানিক বিষয়। অথচ মুসলিম বিবাহ আইনানুযায়ী বিয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক বিষয় নয়। কিন্তু আমরা বেশির ভাগ মুসলিম বিপরীতমুখী। ইদানীং বিয়ের অনুষ্ঠান তো চোখে পড়ার মতো।
তু’মা ইবনে উবাইরিক মদিনার বনি জাফর গোত্রের মুসলিম পরিচয় প্রদানকারী এক মুনাফিক। সে ছিল অত্যন্ত কুটিল স্বভাবের। মুনাফিক হওয়ার পাশাপাশি চুরি করা, সত্য গোপন করা, অপবাদ দেয়া, খেয়ানত করা, মিথ্যা
বরকত হলো কল্যাণের সমৃদ্ধি। কোনো বিষয়ের স্বাভাবিক প্রাপ্তি ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি হওয়াই হলো বরকত। বরকত আরবি শব্দ। বাংলা প্রতিশব্দ হিসেবে বলা যায়- প্রতুলতা, প্রাচুর্যতা ও প্রবৃদ্ধি। আল্লামা রাগিব ইস্পাহানি রহ: বলেন,
টঙ্গীর তুরাগ তীরে এবারের বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বে শুধু খেজুর বিলিয়ে সম্পন্ন হয়েছে যৌতুকবিহীন ৭০টি বিয়ে। মেয়েপক্ষের একজন অভিভাবক আর ছেলের উপস্থিতেই এ বিয়েগুলো সম্পন্ন হয়। জানা গেছে, আসরের নামাজের
অসংখ্য মুসল্লিকে নিয়ে চলছে দাওয়াত ও তাবলীগের আয়োজনে বিশ্ব ইজতেমা। এবারের ইজতেমায় মুসল্লিদের উপস্থিতি অন্যবারের থেকে অনেক বেশি বলে ধারণা করা হচ্ছে। নানা ধরনের কষ্ট-ভোগান্তি সহ্য করেই টঙ্গীর তুরাগ পাড়ের
‘দাওয়াহ’ ও ‘তাবলিগ’ দুটোই আরবি শব্দ। ভাবার্থের দিক দিয়ে প্রায় কাছাকাছি। উভয় শব্দের ব্যবহারই পবিত্র কুরআন ও হাদিসে পাওয়া যায়। ‘দাওয়াহ’ অর্থ ডাকা, আহ্বান, আমন্ত্রণ, নিমন্ত্রণ, প্রচার, প্ররোচিত করা, অনুপ্রাণিত