চাকমা তথা চাংমা বাংলাদেশের প্রধান ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী। পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলাতে চাকমাদের সংখ্যা প্রায় ৭ লক্ষ। রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ি জেলাতে এদের সংখ্যা বেশী। তবে বান্দরবানেও স্বল্প সংখ্যায় চাকমাদের উপস্থিতি রয়েছে।
১৯৯৭ সালে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সাথে পার্বত্য চট্টগ্রামের আঞ্চলিক উপজাতি নেতৃত্বের সাথে যে শান্তিচুক্তি হয়েছিল তার ফলস্বরূপ এ অঞ্চলে স্থায়ী শান্তির সম্ভাবনা কাঙ্ক্ষিত ছিল। চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ সরকার বিভিন্ন ইতিবাচক
ছোটবেলা থেকেই জেনে এসেছি আর বই পুস্তকে পড়ে এসেছি যে, বাংলাদেশে চাকমা, মারমা, সাঁওতাল, গারো, খাসিয়া, ত্রিপুরা ইত্যাদি নামে উপজাতি বসবাস করে। কিন্তু হঠাৎ করে এখন শুনছি এরা নাকি উপজাতি
তাজুল ইসলাম নাজিম: লংগদু উপজেলা। গত ২জুন মটর চালক নয়নকে হত্যা ও ঘরবাড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় দেশে আলোচিত হয়ে উঠে। উপজেলাটির ব্যপার পরিচিতি পায়। পার্বত্য চট্টগ্রামে যে দুটি উপজেলা সবচেয়ে বেশি
গুচ্ছগ্রাম খুব সুন্দর একটি নাম। যারা পার্বত্য চট্টগ্রাম সম্পর্কে সম্যক ধারণা রাখেন তাদের কাছে নামটি খুবই পরিচিত। তবে যারা দেশের অন্যান্য অঞ্চলে বসবাস করেন তাদের কাছে এটি খু্ব বেশি পরিচিত
প্রবাদ আছে “ঢাল নেই, তলোয়ার নেই, নিধিরাম সর্দার”। কালের বিবর্তনে প্রবাদটির বাস্তব রূপ এখন পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন স্ব-ঘোষিত রাজার বেলায়। এরা নিজেরা নিজেদেরকে রাজা বললেও আইন অনুযায়ী এদের প্রকৃত পদের
১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামে দীর্ঘ ২১ বছরের সংঘাত এবং রক্তক্ষরণের অবসান ঘটে। তৎকালীন আওয়ামীলীগ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অন্য কোনো তৃতীয়পক্ষের সংশ্লিষ্টতা ছাড়া
পার্বত্য চট্টগ্রাম জন সংহতি সমিতির প্রতিষ্ঠাতা মানবেন্ত্র নারায়ন লারমার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে তিন পার্বত্য জেলায় বেপরোয়া চাঁদাবাজী শুরু করেছে উপজাতীয় আঞ্চলিক সংগঠনগুলোর একাংশ। তিন পার্বত্য জেলায় অনুসন্ধান চালিয়ে, সাধারণ মানুষ এবং