নোভেল করোনা ভাইরাস মহামারী ঠেকাতে এখন পর্যন্ত কার্যকর কোনো ভ্যাকসিনের সন্ধান দিতে পারেননি বিজ্ঞানী কিংবা গবেষকরা। এখনো চলছে ভ্যাকসিনের খোঁজ। এই ভ্যাকসিনের খোঁজে রীতিমতো প্রতিযোগিতা চলছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, জাপান
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক তৈরিতে মরিয়া হয়ে আছে বিশ্বের চিকিৎসক ও গবেষকরা। রাতদিন পরিশ্রম করে যাচ্ছে তারা। এর মধ্যে আশার খবর দিয়েছে চীন। উদ্ভাবনী চাইনিজ বায়োফর্মাসিউটিক্যাল সংস্থা ক্যানসাইনো বায়োলজিক সোমবার জানিয়েছে
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের প্রথম দিকে সর্দি-জ্বর, হাঁচি, কাশি, গলাব্যথা ও শ্বাসকষ্টের মতো উপসর্গ দেখা যেত। যতই দিন যাচ্ছে নতুন নতুন উপসর্গ দেখা যাচ্ছে। এখন হার্ট, কিডনি, মস্তিষ্কে রক্ত জমাট বাঁধার
করোনাভাইরাসের কার্যকর ভ্যাকসিন তৈরি, ন্যায়সঙ্গত উপায়ে বণ্টন, পরীক্ষা ও চিকিৎসার উদ্দেশ্যে ৫০ হাজার মার্কিন ডলার সহায়তার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ। শনিবার এক আন্তর্জাতিক সামিটে ভিডিও বার্তায় এ ঘোষণা দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড.
করোনাভাইরাস প্রতিরোধে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও ওষুধ উৎপাদনকারী অ্যাস্ট্রাজেনেকার পরীক্ষামূলক ভ্যাকসিন প্রথম ভ্যাকসিন হিসেবে চূড়ান্ত ধাপে পৌঁছেছে। এ পর্যায়ে এটি কোভিড-১৯ থেকে মানুষকে কতটা কার্যকরভাবে সুরক্ষা দিতে পারে, তা পরীক্ষা করে
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের ওপর করা এক গবেষণায় দেখা গেছে, ভাইরাসটির তীব্র উপসর্গ মস্তিষ্কের মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। চিকিৎসাশাস্ত্র-বিষয়ক বিখ্যাত সাময়িকী দ্য ল্যানসেট এ তথ্য দিয়েছে। ল্যানসেটের গবেষকদের
করোনা ভাইরাসে আক্রান্তদের ফুসফুস স্থায়ী ক্ষতির আশঙ্কা করছেন যুক্তরাজ্যের বিশেষজ্ঞরা। রোগটি সারার পরও ফুসফুসে এর স্থায়ী প্রভাব থেকে যেতে পারে। চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম বিবিসি। ফুসফুসে এ
ব্রিটেনে কোভিড-১৯ যে গুরুতর আক্রান্ত হয়ে সেরে উঠেছে, এমন হাজার হাজার মানুষকে হাসপাতালে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে, তাদের ফুসফুস চিরকালের জন্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কি না, তা পরীক্ষা করার জন্য। ব্রিটেনে
করোনাভাইরাসে নতুন উপসর্গ দেখা দিয়েছে চর্মরোগ ও ডায়ারিয়া। এই দুই উপসর্গ দেখা দিলে পরীক্ষা করার পর অনেকের করোনা পজিটিভ আসে। করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। জ্বর, কাশি, গলাব্যথা ও
করোনার নয়া উপসর্গ ঘিরে উদ্বেগ বাড়ছে। জ্বর, কাশি, গলা ব্যথা কিংবা শ্বাসকষ্ট না থাকলেও করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। এক্ষেত্রে আক্রান্তের ত্বক-জনিত সমস্যা দেখা দিচ্ছে। প্রথমে গা বা পায়ের আঙুলে