ঘরের মাঠে তারা রাজা। কিন্তু সিংহাসন এবার উল্টে গেল। সুদূর অস্ট্রেলিয়ায় কোহলিকে ছাড়াই ঐতিহাসিক সিরিজ জয় করে ফেরা ভারত এবার হোম সিরিজে খুবই অসহায়। পূর্ণ শক্তির দল নিয়েও ইংল্যান্ডের সাথে নাস্তানাবুদ দলটি। প্রথম টেস্টে তার নমুনা পাওয়া গেল ভালোমতোই।
চেন্নাই টেস্টে ইংলিশ তোপে রীতিমতো উড়ে গেছে টিম ইন্ডিয়া। প্রথম টেস্টে কোহলিদের নাকানিচুবানি খাইয়ে ইংল্যান্ড জিতেছে ২২৭ রানের বড় ব্যবধানে। চার ম্যাচ সিরিজে ১-০তে এগিয়ে গেল জো রুট শিবির। এশিয়ায় টেস্টে টানা ষষ্ঠ জয় পেল ইংল্যান্ড। সব চেয়ে বড় বিষয় প্রায় নয় বছর পর ভারতের মাটিতে জয় পেল ইংল্যান্ড।
৪২০ রানের প্রায় অসম্ভব লক্ষ তাড়ায় পঞ্চম দিন ১৯২ রানে গুটিয়ে যায় ভারত। কোহলিরা থেমে যায় দ্বিতীয় সেশনে। ২০১৭ সালের পর প্রথমবার দেশের মাটিতে হারল ভারত। সেবার পুনেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে কোহলিরা হেরেছিল ৩৩৩ রানে।
প্রথম ইনিংসে জো রুটের ডাবল সেঞ্চুরিতে ইংল্যান্ড করেছিল ৫৭৮ রান। জবাবে ভারত করে ৩৩৭ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে ভালো করতে পারেনি ইংল্যান্ড। ১৭৮ রানে গুটিয়ে যায় দলটি। তারপরও বিশাল লক্ষ দাঁড় করাতে পারে দলটি। জয়ের জন্য ভারতের সামনে টার্গেট দাঁড়ায় ৪২০ রান। এত রান তাড়া করে জেতার রেকর্ড নেই টেস্ট ইতিহাসে। জিততে হলে বিশ্বরেকর্ড করতে হতো ভারতকে। ওই অসাধ্য কাজটি করতে পারেনি কোহলিরা। উল্টো দীর্ঘ বিরতির পর ভারতের মাটি জয় করে ইংল্যান্ড।
পাহাড়সম টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে সোমবার ১ উইকেটে ৩৯ রানে দিন শেষ করেছিল ভারত। শেষ দিনে ২৮১ রান দরকার ছিল ভারতের। কিন্তু দলটির দম শেষ হয় ১৯২ রানে গিয়ে।
ভারতের হয়ে যা লড়াই করেছেন তারা হলেন কোহলি ও ওপেনার সুবমান গিল। ১০৪ বলে সর্বোচ্চ ৭২ রান করেন ভারত অধিনায়ক। ফিফটি করে আউট হন সুবমান গিল (৫০)। রান যা এসেছে তা টপ অর্ডারে। মিডল অর্ডারে অ্যান্ডারসন-লিচদের তোপে দিশেহারা ছিল ভারতের ব্যাটসম্যানরা। অজিঙ্কা রাহানে থেকে জসপ্রিত বুমরাহ, এই সাতজনের মধ্যে একজন পৌছাতে পেরেছেন দুই অঙ্কের রানে। ১৯ বলে ১১ রান করেন রিশব পন্থ। বাকিরা ধুকেছেন ইংলিশ তোপে।
৫৮ দশমিক ১ ওভারে শেষ হয় ভারতের ইনিংস, ১৯২। বল হাতে জ্যাক লিচ দ্বিতীয় ইনিংসে নেন সর্বোচ্চ চার উইকেট। জেমস অ্যান্ডারসন নেন তিন উইকেট। এছাড়া জফরা আরচার, ডম বেস ও বেন স্টোকস নেন একটি করে উইকেট। ডাবল সেঞ্চুরির সুবাদে ম্যাচ সেরার পুরস্কার জেতেন ইংল্যান্ড অধিনায়ক জো রুট।
আগামী ১৩ ফেব্রুয়ারি থেকে চেন্নাইতেই শুরু হবে চার ম্যাচ সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট।
ঘরের মাঠে তারা রাজা। কিন্তু সিংহাসন এবার উল্টে গেল। সুদূর অস্ট্রেলিয়ায় কোহলিকে ছাড়াই ঐতিহাসিক সিরিজ জয় করে ফেরা ভারত এবার হোম সিরিজে খুবই অসহায়। পূর্ণ শক্তির দল নিয়েও ইংল্যান্ডের সাথে নাস্তানাবুদ দলটি। প্রথম টেস্টে তার নমুনা পাওয়া গেল ভালোমতোই।
চেন্নাই টেস্টে ইংলিশ তোপে রীতিমতো উড়ে গেছে টিম ইন্ডিয়া। প্রথম টেস্টে কোহলিদের নাকানিচুবানি খাইয়ে ইংল্যান্ড জিতেছে ২২৭ রানের বড় ব্যবধানে। চার ম্যাচ সিরিজে ১-০তে এগিয়ে গেল জো রুট শিবির। এশিয়ায় টেস্টে টানা ষষ্ঠ জয় পেল ইংল্যান্ড। সব চেয়ে বড় বিষয় প্রায় নয় বছর পর ভারতের মাটিতে জয় পেল ইংল্যান্ড।
৪২০ রানের প্রায় অসম্ভব লক্ষ তাড়ায় পঞ্চম দিন ১৯২ রানে গুটিয়ে যায় ভারত। কোহলিরা থেমে যায় দ্বিতীয় সেশনে। ২০১৭ সালের পর প্রথমবার দেশের মাটিতে হারল ভারত। সেবার পুনেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে কোহলিরা হেরেছিল ৩৩৩ রানে।
প্রথম ইনিংসে জো রুটের ডাবল সেঞ্চুরিতে ইংল্যান্ড করেছিল ৫৭৮ রান। জবাবে ভারত করে ৩৩৭ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে ভালো করতে পারেনি ইংল্যান্ড। ১৭৮ রানে গুটিয়ে যায় দলটি। তারপরও বিশাল লক্ষ দাঁড় করাতে পারে দলটি। জয়ের জন্য ভারতের সামনে টার্গেট দাঁড়ায় ৪২০ রান। এত রান তাড়া করে জেতার রেকর্ড নেই টেস্ট ইতিহাসে। জিততে হলে বিশ্বরেকর্ড করতে হতো ভারতকে। ওই অসাধ্য কাজটি করতে পারেনি কোহলিরা। উল্টো দীর্ঘ বিরতির পর ভারতের মাটি জয় করে ইংল্যান্ড।
পাহাড়সম টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে সোমবার ১ উইকেটে ৩৯ রানে দিন শেষ করেছিল ভারত। শেষ দিনে ২৮১ রান দরকার ছিল ভারতের। কিন্তু দলটির দম শেষ হয় ১৯২ রানে গিয়ে।
ভারতের হয়ে যা লড়াই করেছেন তারা হলেন কোহলি ও ওপেনার সুবমান গিল। ১০৪ বলে সর্বোচ্চ ৭২ রান করেন ভারত অধিনায়ক। ফিফটি করে আউট হন সুবমান গিল (৫০)। রান যা এসেছে তা টপ অর্ডারে। মিডল অর্ডারে অ্যান্ডারসন-লিচদের তোপে দিশেহারা ছিল ভারতের ব্যাটসম্যানরা। অজিঙ্কা রাহানে থেকে জসপ্রিত বুমরাহ, এই সাতজনের মধ্যে একজন পৌছাতে পেরেছেন দুই অঙ্কের রানে। ১৯ বলে ১১ রান করেন রিশব পন্থ। বাকিরা ধুকেছেন ইংলিশ তোপে।
৫৮ দশমিক ১ ওভারে শেষ হয় ভারতের ইনিংস, ১৯২। বল হাতে জ্যাক লিচ দ্বিতীয় ইনিংসে নেন সর্বোচ্চ চার উইকেট। জেমস অ্যান্ডারসন নেন তিন উইকেট। এছাড়া জফরা আরচার, ডম বেস ও বেন স্টোকস নেন একটি করে উইকেট। ডাবল সেঞ্চুরির সুবাদে ম্যাচ সেরার পুরস্কার জেতেন ইংল্যান্ড অধিনায়ক জো রুট।