আজ শুক্রবার মিরপুর প্যারিস খালে এই কার্যক্রম শুরু হয়।
আজ শুক্রবার মিরপুর প্যারিস খালে এই কার্যক্রম শুরু হয়।
সাংবাদিকের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এরই মধ্যে খালের জমি মাপা শুরু হয়েছে। খালের জায়গার মধ্যে যে বিল্ডিং পড়বে সেগুলো ভেঙ্গে দেওয়া হবে। খালের জায়গায় কিছু বস্তি আছে। বস্তিবাসীদেরকে এক মাস সময় দেওয়া হয়েছে এখান থেকে সরে যাওয়ার জন্য। চাইলে আজকে বুলডোজার দিয়ে সব ভেঙে ফেলতে পারতাম কিন্তু ভাঙিনি তাদেরকে সময় দিয়েছি। সময়ের মধ্যে না সরে গেলে উচ্ছেদ অভিযান চালানো হবে।’
এখানে কিছু কিছু জায়গায় মাদকের বাণিজ্য চলে উল্লেখ করে আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘এখানে বড় একটি চক্র মাদক কারবারি করছে। অভিযান শুরু হয়েছে। এখানে ধাপে ধাপে কাজ করা হবে। প্রথমে আমরা প্যারিস খালে পানির প্রবাহ নিশ্চিত করতে চাই। দ্বিতীয় ধাপে খালের ৪০ ফিট জায়গায় উদ্ধারের পরে যে জায়গা থাকবে সে জায়গায় ওয়াকওয়ে তৈরি করা হবে। পরে আরো দুই পাশে জায়গা পাওয়া গেলে সেখানে একটি নান্দনিক পার্ক তৈরি করব।’
অভিযানে অন্যান্যের সঙ্গে আরো উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগে. জেনা. মুহ. আমিরুল ইসলাম, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমডোর এস এম শরিফ-উল ইসলাম, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগে. জেনা. ইমরুল কায়েস চৌধুরী, প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা মাহে আলম, অঞ্চল-২ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান, ৩ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর কাজী জহিরুল ইসলাম মানিক প্রমুখ।
সূত্র : বাসস