হাইড্রেটেড থাকুন
ইফতারের সময় প্রচুর পানি, ফলের শরবত, অন্যান্য তরল যেমন- ডাবের পানি, ভেষজ চা, দুধ খেতে পারেন। অতিরিক্ত চিনিযুক্ত পানীয় এড়িয়ে চলাই ভালো, কারণ সেগুলো ডিহাইড্রেশনের কারণ হতে পারে। আর ডিহাইড্রেশন বা পানিশূন্যতা থেকে ক্লান্তি ভর করে।
পুষ্টিকর খাবার বেছে নিন
ফাইবার, প্রোটিন ও স্বাস্থ্যকর চর্বিযুক্ত খাবার বেছে নিন, যেমন হোল গ্রেইন, ফল, শাকসবজি, বাদাম, বীজ। এই খাবারগুলো ইফতারের পরও পূর্ণ ও প্রাণবন্ত রাখতে সাহায্য করবে।
চিনিযুক্ত ও প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলুন
চিনি, প্রক্রিয়াজাত কার্বোহাইড্রেট বা আল্ট্রা প্রসেস ফুড খাওয়ার ফলে ব্লাড সুগার বেড়ে যায়, যা ক্ষুধা বৃদ্ধি ও ক্লান্তির কারণ হতে পারে। রমজান মাসে এই খাবারগুলো এড়িয়ে চলুন এবং খাওয়ার সময় স্বাস্থ্যকর খাবারগুলো বেছে নিন।
ধীরে ধীরে খাবার খেতে হবে
ইফতারের সময় তাড়াহুড়ো না করে সময় নিয়ে নিন এবং প্রতিটি খাবারের স্বাদ বোঝার চেষ্টা করুন। খুব তাড়াতাড়ি করে খাওয়া হজমের সমস্যা এবং অতিরিক্ত খাওয়ার কারণ হতে পারে।
নিয়মিত ব্যায়াম করুন
ব্যায়াম রোজাদারদের এনার্জি লেভেল ঠিক রাখবে এবং মন ভালো রাখতেও সাহায্য করবে। এ ক্ষেত্রে ইফতারের পর ঘরে বসে ইয়োগাও করতে পারেন।
পর্যাপ্ত ঘুম
ঘুম শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য।