লিওনেল মেসি
দীর্ঘ ২১ বছরের সম্পর্ক ছিন্ন করতে বাধ্য হলেন লিওনেল মেসি। তিনি ছেড়ে গেলেন প্রিয় বার্সেলোনা। বর্তমানে তিনি প্যারিস সেইন্ট জার্মেইয়ে যোগ দিয়েছেন। আপাতত ২ বছরের চুক্তি হবে। এর পর চাইলে তিনি আরও ১ বছর বাড়িয়ে নিতে পারবেন। এ ক্লাবে কিলিয়ান এমবাপ্পে, নেইমার ও সার্জিও রামোসও আছেন।
রোমেলু লুকাকু
ইন্টার মিলান ছেড়ে রোমেলু লুকাকু যোগ দিয়েছেন চেলসিতে। চেলসি গত মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগ জয় করেছে। এবার তারা আরও শক্তিশালী হয়ে মাঠে নামছে। আর লক্ষ্য ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ। বেলজিয়ান তারকা ফুটবলার গত মৌসুমে ইন্টার মিলানকে চ্যাম্পিয়ন করেছেন।
জেডন সানচো
বরুশিয়া ডর্টমুন্ড ছেড়ে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে এসেছেন জেডন সানচো। যিনি ইংল্যান্ডের ফুটবলার। ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপও খেলেছেন। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড আশা করছে এবার ভালো কিছু করতে। দীর্ঘদিন তারা ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ জিততে পারে না। সানচো ইতোমধ্যে অনুশীলন শুরু করেছেন।
হ্যারি কেন টটেনহ্যামেই থাকছেন
হ্যারি কেন ম্যানচেস্টার সিটিতে যাবেন এমন গুঞ্জন ছিল। কিন্তু তিনি ইংল্যান্ডের ক্লাব টটেনহ্যামেই খেলবেন। এখনো সেভাবে অনুশীলনে নামা হয়নি তার। তবে দ্রুতই মাঠে ফিরবেন।
জশুয়া কিমিখের চুক্তি বাড়ছে
জশুয়া কিমিখ বায়ার্ন মিউনিখে চুক্তি নবায়ন করছেন। তার অন্য ক্লাবে যাওয়া হচ্ছে না। ফলে তিনি বায়ার্ন মিউনিখেই থাকছেন। দ্রুতই নতুন চুক্তি জানা যাবে।
এমবাপ্পে কোথায় যাবেন?
কিলিয়ান এমবাপ্পে এখনো চুক্তি নবায়ন করেননি প্যারিস সেইন্ট জার্মেইয়ের সঙ্গে। সবাই ধারণা করছে উনি রিয়াল মাদ্রিদে যাবেন। তবে মেসির চুক্তিটি সম্পন্ন হওয়ার পর সেটা জানা যাবে। আসলেই তিনি পিএসজিতে থাকবেন কিনা। সিটি ছাড়তে চান বার্নার্ডো সিলভা ম্যানচেস্টার সিটি ছাড়তে আগ্রহী পর্তুগালের ফুটবলার বার্নার্ডো সিলভা। আরও কয়েকজন থাকতে চাইছেন না। তবে তার পরবর্তী গন্তব্য কোথায় জানা যায়নি।
মার্টিনেজ থাকছেন ইন্টার মিলানে
লাওতারো মার্টিনেজের ক্লাব ছাড়ার কথা ছিল। সেটা হচ্ছে না। লুকাকু চলে যাওয়ায় এডিন জেকোকে আনার চেষ্টা চলছে। আর্জেন্টিনার এই খেলোয়াড় আক্রমণভাগে বেশ সফল।
জুভেন্টাসে থেকেই গেলেন রোনালদো
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো জুভেন্টাসে থেকে গেলেন। এ মৌসুমে নতুন কোথাও যাওয়া হচ্ছে না তার। গুঞ্জন ছিল পিএসজিতে যাবেন। কিন্তু মেসি সেখানে যাওয়ায় এটা আর সম্ভব হচ্ছে না।
পিএসজিতে আশরাফ হাকিমি
ইন্টার মিলান থেকে পিএসজিতে যোগ দিয়েছেন মরক্কোর ফুলব্যাকার আশরাফ হাকিমি।