সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:২৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
অশ্লীলতা না থাকলে ,আইটেম গানে নাচবেন অনন্যা ২০ হাজার বাংলাদেশীর পাসপোর্ট ফেরত দিয়েছে ভারত সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত : র‌্যাবকে সরিয়ে উচ্চ পর্যায়ের টাস্কফোর্স গঠনের নির্দেশ চট্টগ্রাম বন্দরের তেলবাহী ট্যাংকারে আগুন, নিখোঁজ ৩ প্রধান উপদেষ্টার বাড়ির সামনে ৩৫ প্রত্যাশীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশের টিয়ারশেল নিক্ষেপ ইসরাইলের স্থল হামলা মোকাবেলায় জোরালো প্রস্তুতির ঘোষণা হিজবুল্লাহ উপ-প্রধানের সাইবার নিরাপত্তা আইনের মামলা প্রত্যাহার হচ্ছে, মুক্তি পাচ্ছেন গ্রেফতার ব্যক্তিরা আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সাথে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সংঘর্ষ, নিহত ১ মধ্যরাতে বিশেষ পাহারায় সীমান্ত অতিক্রম করেন ওবায়দুল কাদের এবার আত্মসমর্পণ করবেন সাংবাদিক শফিক রেহমান

সাতে সাত কুমিল্লার, লজ্জার সাতে চট্টগ্রামও

বাংলাদেশ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ৬৯ বার

অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠেছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। তাদের জয়রথ থামাতে পারছে না কেউ। চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে আজ ৬ উইকেটে হারিয়েছে তারা। ফলে শেষ সাত ম্যাচের সাতটিতেই জিতলো ইমরুল কায়েসের দল। বিপরীতে আজ হেরে পয়েন্ট টেবিলের সবার নিচে অবস্থান করছে চট্টগ্রাম।

প্লে অফের দৌড় থেকে আগেই ছিটকে যাওয়ায় চট্টগ্রামের জন্য ম্যাচটা ছিল শুধুই আনুষ্ঠানিকতার।

মিরপুরের এ ম্যাচে টসে জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে তানভীর ইসলামের তোপের মুখে পড়ে চট্টগ্রাম। পরপর দুই ওভারে ২ উইকেট তোলে নেন কুমিল্লার এই স্পিনার। মেহেদী মারুফ ০ ও খাজা নাফে আউট হন ২ রান করে। তবে সেখান থেকে উসমান খানকে নিয়ে দলকে উদ্ধার করেন আফিফ হোসেন। দুজনে মিলে গড়ে তুলেন ৬৪ বলে ৮৮ রানের জুটি।

এই জুটি ভাঙে উসমান খান ৪১ বলে ৫২ রান করে আউট হলে। উসমান আউট হওয়ার পর ফিফটির দেখা পেয়েছেন আফিফ হোসেনও, ৪০ বলে এই মাইলফলক স্পর্শ করেন তিনি। তবে অপরপ্রান্ত থেকে সমর্থন আসেনি। প্রথমে ১০ বলে ১২ রান করে আউট হন শুভাগত হোম। এরপর কোনো রান যোগ করার আগেই আউট হন কার্টিস ক্যাম্ফার ও জিয়াউর রহমান।

২ রানের ভেতর ৩ উইকেট হারিয়ে বড় সংগ্রহের সম্ভাবনা হারায় চট্টগ্রাম। তবে শেষ ২ ওভারে ২৪ রান এলে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৫৬ রানের সংগ্রহ পায় বন্দরনগরীর দলটি। শেষ ওভারে এসে ৪৯ বলে ৬৬ রান করে আউট হন আফিফ। এছাড়া ২১ রানে অপরাজিত ছিলেন দরবেশ রাসুলি।

কুমিল্লার হয়ে দুটি করে উইকেট নেন হাসান আলী ও তানভীর ইসলাম। আর একটি উইকেট পান সৈকত আলী।

এদিন কুমিল্লা খেলতে নামে নিয়মিত ওপেনার লিটন দাসকে ছাড়াই। তার পরিবর্তে একাদশে সুযোগ পান সৈকত আলি। তবে দারুণ শুরু করেও সৈকত লিটন দাসের অভাব পূরণ করতে পারেনি। ২ চার ১ ছক্কায় আউট হন ১০ বলে ১৫ রান করে। সমান ১৫ রান করে আউট হন ওয়ানডাউনে নামা ইমরুল কায়েসও। পাওয়ার প্লেতে কুমিল্লার সংগ্রহ ২ উইকেটে ৪২ রান।

দ্রুত ফিরেন জনসন চার্লসও, দুই অংকের ঘরে পৌঁছাতে পারেননি তিনি। ৫৭ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর দলকে এগিয়ে নেন মোহাম্মদ রিজওয়ান। শুরু থেকেই এক প্রান্ত ধরে রেখে খেলছিলেন এই ওপেনার। তাকে যোগ্য সঙ্গ দিতে থাকেন মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। এরই মাঝে ৩৮ বলে এবারের বিপিএলে নিজের চতুর্থ অর্ধশতকটা তুলে নেন রিজওয়ান। তবে দলের জয় নিশ্চিত করে ফিরতে পারেননি তিনি, ৪৭ বলে ৬১ করে আউট হন রিজওয়ান।

তবে বাকি কাজটা জাকের আলিকে নিয়ে সাচ্ছন্দ্যেই করে ফেলেন মোসাদ্দেক। ১৫ বলে ২৪ রানের জুটি গড়ে ১ ওভার বাকি থাকতেই দলকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেন মোসাদ্দেক। ২৭ বলে ৩৭ রানে মোসাদ্দেক ও ৭ বলে ১০ রানে অপরাজিত থাকেন জাকের আলি।

চট্টগ্রামের হয়ে দুটি করে উইকেট নেন জিয়াউর রহমান ও মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2019 bangladeshdailyonline.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com