আজ বৃহস্পতিবার মাঠে নামছে বাংলাদেশ। প্রতিপক্ষ বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড। প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে মাঠে নামছে তারা, এর আগে কখনোই দুই দল দ্বিপক্ষীয় কোনো সিরিজে মুখোমুখি হয়নি। সুতরাং জয় দিয়েই এই পথ চলা শুরু করতে আশাবাদী উভয় দলই। চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে খেলা মাঠে গড়াবে দুপুর ৩টায়।
তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচে মুখোমুখি হবে দুই দল। এর আগে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজেও বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলেছে ইংলিশরা৷ ঘরের মাঠে অপরাজেয় থাকার রেকর্ড ভেঙে বাংলাদেশকে সিরিজ হারিয়েছে তারা। ফলে বেশ আত্মবিশ্বাসী হয়ে আছে থ্রি লায়ন্সরা।
এর আগে দ্বিপক্ষীয় কোনো সিরিজে মুখোমুখি না হলেও বছর দুয়েক আগে ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের মুখোমুখি হয়েছিল টাইগাররা। এখন পর্যন্ত টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সেই প্রথম ও সেই শেষবার খেলেছিল বাংলাদেশ। যদিও ম্যাচটা ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে হেরে যায় মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের নেতৃত্বাধীন দল।
ইতিহাস, পরিসংখ্যান কিংবা শক্তিমত্তা- সব দিকেই ঢের এগিয়ে ইংল্যান্ড। যে কেউ একাই জিতিয়ে দিতে পারে একটা ম্যাচ, একাই বদলে দিতে পারে ম্যাচের ভাগ্য। বিপরীতে জিততে হলে বাংলাদেশকে খেলতে হবে একটা দল হয়ে৷ একমাত্র দলীয় শক্তিতেই ইংলিশদের হারানোর সম্ভাবনা তৈরী করতে পারে টাইগাররা।
যেখানে সাকিব আল হাসানের ভরসা সদ্য বিপিএল থেকে পারফর্ম করে আসা তরুণরা৷ তৌহিদ হৃদয়, রনি তালুকদার আর নাজমুল হোসেন শান্ত হতে পারেন সাকিবের তুরুপের তাস৷ তাছাড়া জিততে হলে বোলারদেরও রাখতে হবে বড় ভূমিকা, যেখানে নেতৃত্ব দিতে হবে তাসকিন আহমেদকে। তব সব মিলিয়ে দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ ক্রিকেটার হিসেবে দায়িত্বটা নিতে হবে সাকিবকেই।