চীন-বাংলাদেশ একসঙ্গে হাত মেলালে বিশাল কিছু অর্জন করার সম্ভাবনা রয়েছে মন্তব্য করে চীনে সফররত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘বাংলাদেশে বিনিয়োগের এখনই উপযুক্ত সময়।’ আজ মঙ্গলবার চীনের রাজধানী বেইজিংয়ের সাংগ্রি-লা সার্কেলে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চার দিনের দ্বিপক্ষীয় সফরে সোমবার (৮ জানুয়ারি) চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে পৌঁছেছেন। এই সফর দু’দেশের মধ্যকার সম্পর্ককে ‘কৌশলগত অংশীদারিত্ব’ থেকে ‘কৌশলগত বিস্তৃত সহযোগিতা অংশীদারিত্বে’ উন্নীত করবে বলে আশা
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এবারের চীন সফরে দু’দেশের মধ্যে কোনো চুক্তি হচ্ছে না, তবে ২০টির মতো সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের পাশাপাশি কিছু প্রকল্পর উদ্বোধন হতে পারে। যে
চারদিনের সফরে আজ সোমবার চীন যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি চার্টার্ড ফ্লাইট বেলা ১১টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছেড়ে যাবে প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমানটি। বেইজিং সময়
দক্ষ কর্মী গড়ে তুলতে বাংলাদেশকে ১০০ কোটি টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদানের প্রস্তাব দিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। আজ রবিবার প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে কোরিয়া ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সির (কোইকা)
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পারস্পরিক সুবিধার জন্য বাংলাদেশ ও স্পেনের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য শক্তিশালী করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশ ও স্পেনের মধ্যে ব্যবসা বাড়াতে চাই।’ বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই)
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক দিল্লি সফরে ভারতকে ‘রেল ট্রানজিট’ দেয়া এবং ‘তিস্তা পুনরুদ্ধার’ প্রকল্পে ভারতের যুক্ত হওয়ার সমঝোতার ঘোষণা আসার পর দিন দশেক পেরিয়ে গেছে। ইতোমধ্যে এই ইস্যুগুলোতে বাংলাদেশে
বাংলাদেশের সাথে তিস্তা চুক্তি এড়িয়ে গিয়ে এবার নদী ব্যবস্থাপনার একটি প্রকল্প বাস্তবায়নের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত এবং বাংলাদেশ মনে করছে এতে করে তিস্তার পানি সমস্যার একটি স্থায়ী সমাধান হবে। কিন্তু স্থানীয়
৭৯ হাজার ২৩১ জন বিদেশী নাগরিক মালয়েশিয়ার অভিবাসী প্রত্যাবাসন কর্মসূচির (পিআরএম) মাধ্যমে স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরে যাবার জন্য নিবন্ধন করেছে। বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাতুক সেরি সাইফুদ্দিন নাসুশন ইসমাইল
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরকালে সম্প্রতি যে দশটি সমঝোতা স্মারকে সই হয়েছে, সেগুলোর একটি হচ্ছে রেল ট্রানজিট। এটি বাস্তবায়ন হলে বাংলাদেশের ভূ-খণ্ড ব্যবহার করে রেলযোগে দেশের এক অংশ থেকে