বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন শেখ হাসিনা সরকার দুর্বল হলে তা ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র কারও জন্যই সুখকর হবে না বলে মনে করে নয়াদিল্লি। কূটনৈতিক সূত্রের খবর, একাধিক স্তরের বৈঠকে নয়াদিল্লি এ
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টকে স্বাধীন বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় মানবাধিকার লঙ্ঘন হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো: শাহরিয়ার আলম। তিনি বাংলাদেশের আইনের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনিকে হস্তান্তর করতে যুক্তরাষ্ট্রের
আগামী ৫ সেপ্টেম্বর আসিয়ানের ৪৩তম শীর্ষ সম্মেলন এবং ৭ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ১৮তম পূর্ব-এশিয়া শীর্ষ সম্মেলন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক সংবাদ সম্মেলনে বৃহস্পতিবার (১৭ আগস্ট) মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সেহেলী সাবরিন সাংবাদিকদের
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার এক বক্তৃতায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেছেন, গণতন্ত্র ও নির্বাচনের নাম করে তারা চায় যাতে করে ভারত মহাসাগর ও বঙ্গোপসাগর ব্যবহার করে বিভিন্ন দেশে আক্রমণ
ঠিক ৪৩ বছর আগে আগস্টের বৃষ্টিভেজা সকালে ঢাকা থেকে সংবাদটা এসেছিল বজ্রপাতের মতো। ভারতে সবেমাত্র ঘোষিত হওয়া জরুরি অবস্থাকে ঘিরে দেশের পরিস্থিতি এমনিতেই টালমাটাল, তখনই খবর এল বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট শেখ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) প্রেসিডেন্ট শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের সাথে সোমবার (১৪ আগস্ট) রাত সাড়ে ৮টার দিকে টেলিফোনে কথা বলেছেন। প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইংয়ের একটি প্রেস
জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদেরের সঙ্গে ফের বৈঠক করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। আজ সোমবার দুপুর ৩টার দিকে জাপা চেয়ারম্যানের বিশেষ দূত মাসরুর মাওলার
বাংলাদেশ চীনের খপ্পরে পড়েছে কি না জানতে চেয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসম্যানরা। তারা একই সাথে আগামী জাতীয় নির্বাচন নিয়ে সরকারের পরিকল্পনা এবং চলমান বিরোধ নিষ্পত্তিতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে সমঝোতার কোনো
বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের বাসায় আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির (জাপা) নেতাদের সাথে চা চক্রে মিলিত হয়েছেন বাংলাদেশ সফরে আসা মার্কিন কংগ্রেসের দুই সদস্য। রোববার (১৩ আগস্ট)
আজ শনিবার চার দিনের সফরে বাংলাদেশ আসছেন দুই মার্কিন কংগ্রেসম্যান। তারা হলেন যুক্তরাষ্ট্রের রিপাবলিকান দলের জর্জিয়ার কংগ্রেসম্যান রিক ম্যাক্রোরমিক ও হাওয়াইয়ের ডেমোক্র্যাট কংগ্রেসম্যান এড কেইস। তাদের সাথে থাকবেন সহায়তাকারী কর্মকর্তারাও।