সংরক্ষিত আসনের নারী সংসদ সদস্য (এমপি) খাদিজাতুল আনোয়ার সনিসহ ১৭ জন আটকের ঘটনা বাংলাদেশিদের জন্য বিব্রতকর বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সেহেলি সাবরীন। আজ বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাপ্তাহিক মিডিয়া
বাংলাদেশের আগামী সংসদীয় নির্বাচন নিয়ে মন্তব্য করেছে ভারত। দেশটি আজ বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, বাংলাদেশের জনগণ যেভাবে চাইবে তার ভিত্তিতে নির্বাচন ও বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া নির্ধারণ করতে হবে। নয়াদিল্লিতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের
বাংলাদেশের বর্তমান সংসদ সদস্য খাদিজাতুল আনোয়ারসহ ১৭ জন বাংলাদেশীকে ওমানে পুলিশ হেফাজত থেকে মুক্তি দেয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৩ আগস্ট) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সেহেলী সাবরিন সাপ্তাহিক মিডিয়া ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য
আগামী নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান আওয়ামী লীগকে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত দেশটির রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। তিনি আরও একবার জানিয়ে দিলেন, যুক্তরাষ্ট্র কোনো রাজনৈতিক দলকে সমর্থন করে না। তারা সমর্থন করে গণতান্ত্রিক
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, মিয়ানমার রোহিঙ্গাদের নিতে ইচ্ছুক। কিন্তু কিছু বিদেশী সরকার ও আন্তর্জাতিক সংস্থা এই মুহূর্তে তাদের প্রত্যাবাসন সমর্থন করছে না। ‘তারা (আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়) মনে করে যে
বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেছেন, বাংলাদেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো সিদ্ধান্ত নেবে। বাংলাদেশের কোনো রাজনৈতিক দলের পক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান নেই। কোনো বিশেষ দলকে নয়, বরং গণতন্ত্রকে
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আগামী অক্টোবরে বাংলাদেশে প্রাক পর্যালোচনা নির্বাচনী টিম পাঠাতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। মঙ্গলবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের সাথে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য
বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের ওপর হামলার ঘটনায় এই উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। স্থানীয় সময় সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের
ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) মানবাধিকারবিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি ইমন গিলমোর জানিয়েছেন, রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে আরো কী কী করা দরকার সে বিষয়ে তারা অন্যান্য দেশের সাথে আলোচনা করবেন। বিশেষত এই বছরে তাদের (রোহিঙ্গাদের)
ঢাকায় ক্ষমতাসীন ও বিরোধী দলগুলোর রাজনৈতিক সমাবেশ নিয়ে মন্তব্য করেছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটি বলেছে যে- গণতন্ত্রে রাজনৈতিক সহিংসতার কোনো স্থান নেই এবং যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে কোনো রাজনৈতিক দলকে সমর্থন করে না। বৃহস্পতিবার