করোনাভাইরাসের কারণে নিত্যদিন ভীতিকর অবস্থা দেখতে হয়েছিল বিশ্ববাসীকে। এখন কিছুটা কমেছে করোনার প্রকোপ। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১০ লাখ ৯১ হাজার ৪২৩ জন।
ইউক্রেন যুদ্ধে নিহত হয়েছেন ১০ হাজার রুশ সেনা, আহত হয়েছেন আরো ১৬ হাজার। এমনই এক সংখ্যা প্রকাশ করেছে রুশ সংবাদপত্র। কিছুক্ষণের মধ্যেই অবশ্য তারা এটি ডিলিট করে দেয়। রাশিয়ার একটি
রাশিয়ার হামলায় ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভসহ প্রায় প্রতিটি শহরই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে দোনেৎস্ক অঞ্চলে অবস্থিত বন্দরনগরী মরিপোলে ধ্বংসযজ্ঞ ও প্রাণহানি অন্য সব শহরকে ছাড়িয়ে গেছে। গত ২৬ দিনের যুদ্ধে রুশ বাহিনীর
চীনের ইস্টার্ন এয়ারলাইনসের একটি বিমান ১৩২ আরোহী নিয়ে বিধ্বস্ত হয়েছে। এ ঘটনার পর কয়েকশ’ উদ্ধারকর্মী অভিযানে নামেন। কিন্তু এখনো পর্যন্ত এ ব্যাপারে স্পষ্ট কোনো তথ্য দিতে পারেননি। তাই আশঙ্কা করা
অবরুদ্ধ মারিউপোল শহরে ইউক্রেনীয় বাহিনীকে আত্মসমর্পণের প্রস্তাব দেয় রাশিয়া। ইউক্রেন এ প্রস্তাব প্রত্যাখান করেছে। ইউক্রেনের উপ-প্রধানমন্ত্রী ইরিনা ভেরেশচুক মারিউপোলে রুশ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণের প্রস্তাব প্রত্যাখান করেছেন। তিনি বলেন, ‘আত্মসমর্পণের প্রশ্নই
মহামারী করোনাভাইরাসে বিশ্বব্যাপী মৃতের সংখ্যা ৬১ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। ওয়ার্ল্ডওমিটারের তথ্য অনুযায়ী, সোমবার সকাল ৯টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় প্রায় তিন হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। ফলে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৬১
চলমান যুদ্ধের মধ্যে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ও তার পরিবারকে যুক্তরাজ্যে আশ্রয় নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিলেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। তবে যুক্তরাজ্যের সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন জেলেনস্কি। বিদেশে নিরাপদ আশ্রয়ের চেয়ে
ইউক্রেনের মারিওপোল শহরের একটি স্কুলে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় বন্দরনগরীর ওই স্কুলে ৪০০ সাধারণ মানুষ আশ্রয় নিয়েছিলেন। শনিবারের হামলায় স্কুলটি গুঁডিয়ে যায়। গতকাল রবিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ
ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ১৫ হাজার রুশ সৈন্যকে হত্যার দাবি করেছে ইউক্রেন। ইউক্রেনীয় সৈন্যদের পাল্টা প্রতিরোধে রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর এই প্রাণহানি ঘটেছে বলে রোববার দাবি
‘ইউক্রেনে রাশিয়ার বিশেষ অভিযানের মূল লক্ষ্য দনবাসের জনগণকে ‘গণহত্যা’ থেকে বাঁচানো। স্বাধীন দোনেৎস পিপলস রিপাবলিক ও লুহানস্ক পিপলস রিপাবলিক সরকার তাদের জনগণকে ইউক্রেনের সেনাবাহিনী ও কট্টর জাতীয়তাবাদীদের গণহত্যার হাত থেকে