করোনা মহামারীর মধ্যে দ্বিতীয়বারের মতো বাজেট প্রণয়ন করছে অর্থ মন্ত্রণালয়। মহামারীর কারণে ব্যবসার মন্দায় রাজস্ব আদায় কমেছে। আসছে ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে ঘাটতির পরিমাণ হতে পারে ২ লাখ ১২ হাজার কোটি
কালোটাকা অর্থনীতির মূলধারায় ফিরিয়ে আনতে চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরে বিশেষ সুবিধা দেয় সরকার। সেই সুবিধায় ব্যাপক সাড়া মিলেছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে রেকর্ড পরিমাণ কালোটাকা সাদা হয়েছে। প্রথম নয় মাস
মোবাইল ব্যাংকের মাধ্যমে লেনদেন বাড়ছে। গত ফেব্রুয়ারিতে মোবাইল ব্যাংকের মাধ্যমে লেনদেন হয়েছে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা। এ লেনদেন আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ২২ শতাংশ বেশি। লেনদেন বেড়ে যাওয়ায়
করোনার মধ্যেও দেশে প্রথমবারের মতো বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৫ বিলিয়ন বা ৪৫০০ কোটি ডলারে পৌঁছেছে। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এই পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দিয়ে আগামী ১২
করোনা ভাইরাস মহামারীর দ্বিতীয় ঢেউ ভালোভাবেই আঘাত করেছে বাংলাদেশসহ গোটা বিশ্বে। সংক্রমণ রুখতে অনেক দেশেই তাই জারি হয়েছে লকডাউন ও কঠোর বিধিনিষেধ। যার প্রভাব পড়েছে দেশের পোশাকশিল্পেও। একদিকে রপ্তানি যেমন
১৪০ কোটি টাকার ওষুধ কিনছে সরকার। সরকারি কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোতে এই ওষুধ সরবরাহ করা হবে। স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ সরকারি প্রতিষ্ঠান এসেনশিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেড থেকে সরাসরি ক্রয়পদ্ধতিতে ২৭ প্রকার ওষুধ কিনবে।
টানা এক বছরের উপরে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব চলছে। গত বছরের মার্চ থেকে শুরু হওয়া এ প্রাদুর্ভাব মাঝখানে কিছুটা কমলেও চলতি বছরের শুরু থেকেই দ্বিতীয় ঢেউ চলছে। এতে স্থানীয় বাজারসহ আন্তর্জাতিক বাজারে
মহামারী করোনার প্রথম ধাক্কা সামলানোর আগে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের ধাক্কায় দেশের অর্থনীতিতে নতুন শঙ্কা তৈরি হয়েছে। উদ্যোক্তা থেকে শুরু করে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী- সব শ্রেণির ব্যবসায়ীর মধ্যে রয়েছে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। কঠোর লকডাউনে
সরকার ঘোষিত আগামী ১৪ থেকে ২১ এপ্রিল ‘সর্বাত্মক লকডাউনে’ ব্যাংক সেবা সীমিত পরিসরে খোলা রাখার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংককে চিঠি দিয়েছে মন্ত্রী পরিষদ বিভাগ। আজ মঙ্গলবার মাঠ প্রশাসন অধিশাখার উপসচিব রেজাউল
করোনাভাইরাস ঠেকাতে আগামী ১৪ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত সর্বাত্মক লকডাউনের ঘোষণা দিয়েছে সরকার। এই এক সপ্তাহ দেশের সব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। এ সময় ব্যাংক শাখার পাশাপাশি আর্থিক