করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে ভোগব্যয় কমে যাওয়ায় বাড়তি বিনিয়োগে সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিয়েছে ব্যাংক। কিছু বড় গ্রুপ ছাড়া সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মাঝে ঢালাওভাবে আর ঋণ বিতরণ করা হচ্ছে না। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পুনঃঅর্থায়ন
সরকার ঘোষিত সোয়া লাখ কোটি টাকারও বেশি ২১টি প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়ন কাঙ্খিত হারে গতি পাচ্ছে না। বিশেষ করে এই প্যাকেজের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের জন্য দেয়া প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়ন হার
দেশের বীমা শিল্পে দীর্ঘদিন ধরেই স্বচ্ছতা ও আস্থার অভাব। রয়েছে প্রডাক্টের সংকটও। ফলে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি ও উন্নয়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক হয়েও বীমা দেশের সাধারণ মানুষের মধ্যে প্রত্যাশা অনুযায়ী জনপ্রিয় ও
করোনাভাইরাসের মহামারির দ্বিতীয় ঢেউ বিশ্বের অন্যান্য দেশে শুরু হলেও বাংলাদেশেও শুরুর আভাস ইতিমধ্যেই দেখা যাচ্ছে। কারণ সাম্প্রতিক সময়ে করোনায় আক্রান্ত, শনাক্ত ও মৃতের হার বেড়েই চলেছে। ফলে করোনার দ্বিতীয় ধাক্কায়
করোনাভাইরাসের প্রভাবে বেশির ভাগ ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অবস্থাই খারাপ অবস্থানে চলে গেছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যয় অনুযায়ী আয় হচ্ছে না। ঋণ আদায় কমে গেছে। আবার কমেছে আমানতের পরিমাণ। বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের দায়দেনা
পাঁচ শর্তে বিদেশ থেকে কোভিড-১৯ বা করোনাভাইরাস প্রতিরোধী ভ্যাকসিন কেনার জন্য অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে। এই অর্থের পরিমাণ ৭৩৫ কোটি ৭৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা। এই টাকার মধ্যে শুধু ভ্যাকসিন
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের কাছে অ্যারোনটিক্যাল ও নন অ্যারোনটিক্যাল চার্জ হিসেবে ৩১৭২ কোটি ৮৫ লাখ ১৯ হাজার টাকা পায় বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। এ সংক্রান্ত সর্বশেষ নথিতে এ তথ্য উঠে
সব সরকারি কার্যক্রমে একটি অভিন্ন মোবাইল ক্যাশ আউট চার্জ নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। এই চার্জ হচ্ছে শতকরা ৭০ পয়সা (শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ)। অর্থ্যাৎ, ১০০ টাকায় ক্যাশ আউট চার্জ হবে
বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারির শুরুতে মুখ থুবড়ে পড়া দেশের পোশাক খাত ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছিল। আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানিতেও গতি আসতে শুরু করেছিল। উদ্যোক্তারাও বেশ স্বস্তিবোধ করছিলেন। কিন্তু সংক্রমণের দ্বিতীয়
যে মুহূর্তে একের পর এক শ্রমবাজার বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, ওই মুহূর্তে নতুন করে মধ্য এশিয়ার দেশ উজবেকিস্তানে জনশক্তি প্রেরণের দ্বার উন্মোচন হয়েছে। এতে কিছুটা হলেও স্বস্তি ফিরেছে বলে মনে করছেন