গত ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম দিকে অর্থমন্ত্রী বলেছিলেন, আগামী অক্টোবর মাসে সরকারি মালিকানাধীন চারটি ব্যাংকের শেয়ার বাজারে আসবে। কিন্তু নভেম্বর শেষ হয়ে যাওয়ার পরও এই ব্যাংকগুলোর শেয়ার বাজারে আসাতো দূরে থাক,
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিমালা না মেনেই অল্পসুদে আমানত সংগ্রহ করে বেশি সুদে ঋণ দিচ্ছে ১৪ বেসরকারি ব্যাংক। এসব ব্যাংক আমানত ও ঋণের স্প্রেড (সুদহারের পার্থক্য) পরিপালন করছে না। ৫৯ ব্যাংকের তথ্য
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের প্রভাবে বেসামাল হয়ে পড়েছে ইউরোপ। করোনা মোকাবেলায় এই মহাদেশের বিভিন্ন দেশে লকডাউনসহ নানা বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। কিন্তু তাতেও কোনওভাবে নিয়ন্ত্রণে করা যাচ্ছে না ইউরোপের করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি।
বছর দুই আগে ব্যাংক খাতে মন্দঋণ ছিল প্রতি ১০০ টাকা খেলাপি ঋণের ৮৩ টাকা। আর দুই বছরের মাথায় এসে তা বেড়ে হয়েছে ৮৭ টাকা। গত দুই বছরে ধারাবাহিকভাবে বেড়েছে এ
করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে ভোগব্যয় কমে যাওয়ায় বাড়তি বিনিয়োগে সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিয়েছে ব্যাংক। কিছু বড় গ্রুপ ছাড়া সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মাঝে ঢালাওভাবে আর ঋণ বিতরণ করা হচ্ছে না। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পুনঃঅর্থায়ন
সরকার ঘোষিত সোয়া লাখ কোটি টাকারও বেশি ২১টি প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়ন কাঙ্খিত হারে গতি পাচ্ছে না। বিশেষ করে এই প্যাকেজের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের জন্য দেয়া প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়ন হার
দেশের বীমা শিল্পে দীর্ঘদিন ধরেই স্বচ্ছতা ও আস্থার অভাব। রয়েছে প্রডাক্টের সংকটও। ফলে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি ও উন্নয়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক হয়েও বীমা দেশের সাধারণ মানুষের মধ্যে প্রত্যাশা অনুযায়ী জনপ্রিয় ও
করোনাভাইরাসের মহামারির দ্বিতীয় ঢেউ বিশ্বের অন্যান্য দেশে শুরু হলেও বাংলাদেশেও শুরুর আভাস ইতিমধ্যেই দেখা যাচ্ছে। কারণ সাম্প্রতিক সময়ে করোনায় আক্রান্ত, শনাক্ত ও মৃতের হার বেড়েই চলেছে। ফলে করোনার দ্বিতীয় ধাক্কায়
করোনাভাইরাসের প্রভাবে বেশির ভাগ ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অবস্থাই খারাপ অবস্থানে চলে গেছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যয় অনুযায়ী আয় হচ্ছে না। ঋণ আদায় কমে গেছে। আবার কমেছে আমানতের পরিমাণ। বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের দায়দেনা
পাঁচ শর্তে বিদেশ থেকে কোভিড-১৯ বা করোনাভাইরাস প্রতিরোধী ভ্যাকসিন কেনার জন্য অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে। এই অর্থের পরিমাণ ৭৩৫ কোটি ৭৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা। এই টাকার মধ্যে শুধু ভ্যাকসিন