দেশে বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয়ে একের পর এক পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। সমাপ্ত অর্থবছরে রফতানি আয়েও রেকর্ড প্রবৃদ্ধি হয়েছে। আবার ঈদুল আজহার কারণে চলতি মাসে প্রবাসী আয়ে চাঙ্গাভাব ফিরেছে। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকেও
পেট্রোল পাম্পগুলোতে জ্বালানি তেল রেশনিং করা হচ্ছে, এমন খবরের মধ্যেই বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) বলছে, ডিজেল-অকটেনসহ পর্যাপ্ত জ্বালানি রয়েছে বাংলাদেশে। বিপিসি চেয়ারম্যান এ বি এম আজাদ জানিয়েছেন, আগামী ছয় মাসের
রফতানিমুখী পণ্যের কাঁচামাল আমদানির জন্য এলসি খুলছেন। এলসি খোলার সময় ব্যাংকে ডলারের দর যা ছিল, পণ্য দেশে আসার পর আমদানি ব্যয় মেটাতে ডলারের দাম বেড়ে যাচ্ছে। এক সপ্তাহ আগেও যেখানে
খোলাবাজারে (কার্ব মার্কেট) মার্কিন ডলারের মূল্য আবারো ১০৪ টাকা অতিক্রম করেছে। গতকাল এক্সচেঞ্চ হাউজভেদে প্রতি ডলার পেতে ১০৪ টাকা ৭০ পয়সা থেকে ১০৫ টাকা পর্যন্ত ব্যয় করতে হয়েছে। এদিকে ব্যাংকে
বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের সবচেয়ে বড় ধাক্কা আগামী ২০২৪ ও ২০২৬ সালে আসবে বলে জানিয়েছেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, এর মধ্যে প্রথম
ডলারের বিপরীতে টাকার মান আবারো কমেছে। বৃহস্পতিবার (২১ জুলাই) আন্তঃব্যাংক লেনদেনে ডলারের বিনিময় মূল্য ছিল ৯৪ টাকা ৪৫ পয়সা। এর আগে ডলারের বিনিময় হার ছিল ৯৩ টাকা ৯৫ পয়সা। এর
বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ভাড়া (ক্যাপাসিটি চার্জ) এখন দেশের অর্থনীতির গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। সংসদীয় কমিটির কাছে দেয়া প্রতিবেদনে ৯ মাসে প্রায় ১৭ হাজার কোটি টাকা চার্জ দেয়ার কথা জানিয়েছে বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়।
চলতি (২০২২-২৩) অর্থবছরে রপ্তানি আয়ের নতুন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বুধবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ লক্ষ্যমাত্রার কথা জানান বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ২০২১-২১ অর্থবছরে রপ্তানিতে আমরা
মূল্যস্ফীতি রেকর্ড ভেঙেছে প্রতিটি খাতেই। জুন মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ৭ দশমিক ৫৬ শতাংশ যা তার আগের মাসে ছিল ৭ দশমিক ৪২ শতাংশ। মঙ্গলবার বিবিএসর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত জুন মাসের মূল্যস্ফীতির
সাধারণ মানুষের কাছে সঞ্চয়পত্র বিক্রি পর্যায়ক্রমে কমিয়ে আনার পরিকল্পনা করেছে অর্থ বিভাগ। আগামী তিন বছরে কমপক্ষে ১০ হাজার কোটি টাকা বিক্রি কাটছাঁট করা হবে। এ খাতে সুদহারও হ্রাস করা হচ্ছে।