ওয়াজ-মাহফিল আমাদের প্রাণের সম্পদ। ৫৬ হাজার বর্গমাইলের ছোট্ট এই জনপদটির হাজার বছরের ঐতিহ্যের স্মারক এই মাহফিল। প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশেই নয়, পৃথিবীর ইতিহাসে এক অনন্য মহিমায় সমুজ্জ্বল এই ওয়াজের ধারা। পৃথিবীর
সৃষ্টির ধর্মই হলো ইসলাম। পাহাড়-পর্বত, নদী-নালা, সাগর-মহাসাগর, গ্রহ-তারা-নক্ষত্র, জীব-জানোয়ার এই বিশে^ যা কিছু আছে এমনকি আমাদের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সব কিছুই মুসলিম, আর মুসলিম না হয়ে উপায়ও নেই। অর্থাৎ প্রকৃতির রাজ্যে সবাই
আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিভিন্ন গবেষণা উপস্থাপনা প্রবন্ধ-নিবন্ধ থেকে আমরা বলতে পারি; মানসিক চাপ হলো, মানুষের কাছে অনাকাক্সিক্ষত কোনো ঘটনা বা পরিস্থিতি- যা তার অনুভূতিতে প্রচণ্ড আঘাত করে। এর ফলে তার
শীতকালে আমাদের দেশের গ্রাম-গঞ্জ এমনকি শহরে ওয়াজ মাহফিলের ধুম পড়ে যায়। নিজেকে ঈমানী জজবায় চাঙ্গা করে তুলতে ওয়াজ-মাহফিলের ভূমিকা অনন্য। অন্য দিকে, ওয়াজ মাহফিল এ দেশের গ্রামবাংলার ঐতিহ্যের অংশও। আবহমানকাল
সুর মহান রবের মহাসৃষ্টি। সুরের মধুময়তায়, সুরের মূর্ছনায় ক্ষণিকের তরে মানুষ অজানায় হারায়। মন মাতানো সুরের মোহনীয়তায় বিধাতার ধ্যানে সাধকরা জ্ঞানও হারায়। আর এ সুর মানুষের মনে জমে থাকা দুঃখকষ্ট,
কুরআন, সুন্নাহ ও ইসলামি ফিকহের সুস্পষ্ট বিবরণ থেকে এ কথা প্রতিয়মান হয় যে, যদি কোনো মুসলমান অন্য কোনো মানুষকে এমন ক্ষুধায় কাতর অবস্থায় দেখতে পায় যে, তার কাছে ক্ষুধা নিবারণের
ইসলাম হলো শাশ্বত সুন্দর ও পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থা। মানবতার মুক্তির গ্যারান্টি। সর্বত্র স্বস্তি ও শান্তি প্রতিষ্ঠার অনন্য মাধ্যম। সেই সুমহান আদর্শের একটি বিশেষ নিদর্শন হচ্ছে পারস্পরিক সালাম বিনিময়। সালামের মতো অর্থবহ,
মানবতার বন্ধু, মানুষের মধ্যে শ্রেষ্ঠ যিনি বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ সা:-এর জীবন ও আদর্শের অসংখ্য দিকের মধ্যে অন্যতম হলো ‘ক্ষমা’। মানুষ বরাবরই প্রতিশোধপরায়ণ মানসিকতার হয়ে থাকে। নেতিবাচক যা নিজের সাথে ঘটে,
ইসলামে মোহর শব্দের অর্থ হলো বিয়ের সময় কনের দাবিকৃত অর্থ বা সম্পদ, যা বর অথবা বরের পিতার পক্ষ থেকে কনেকে দিতে হয়। এটি পরিশোধ করা ফরজ; যা পরিশোধ করতে স্বয়ং
স্বাভাবিকভাবে একজন শিশু দুই আড়াই বছর বয়স থেকে একটু আধটু কথা বলে। ছোট ছোট বাক্য বলতে পারে। ইসলামের ইতিহাসে এমন কতক শিশু আছে, যারা আল্লাহর হুকুমে নবজাতক অবস্থায় কথা বলেছিল!