মু’মিন ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় অনেক গুনাহ করে থাকে। যেমন- কবিরা, সগিরা, বিদয়াত ইত্যাদি। এসব গুনাহের মধ্যে যে গুনাহ আল্লাহ তায়ালাকে সর্বাধিক ক্রোধান্বিত করে ও যার ফলে মৃত্যুর হার বৃদ্ধি পায়, তা হলো
পৃথিবীতে সন্তান-সন্ততি মহান রাব্বুল আলামিনের এক বিশেষ নিয়ামত। তাই তাদের চরিত্রবান করে গড়ে তোলার জন্য একদিকে পিতা-মাতা যেমনিভাবে সচেষ্ট থাকবেন, এর পাশাপাশি তারা এ বিষয়ে আল্লাহতায়ালার দরবারে দোয়াও করবেন। কেননা
এ দেশ আমার। আমাদের এ দেশ। এদেশের প্রতি ইঞ্চি মাটির সঙ্গে আমাদের অস্তিত্বের সম্পর্ক। রক্তের বাঁধন এ মাটির সঙ্গে। ইমানের বন্ধন এ মাটিতে। আমার ধর্ম আমাকে শিক্ষা দেয়-জীবনের বিনিময় হলেও
আল্লাহ তায়ালার খাঁটি বান্দাদের অন্যতম গুণ হলো তারা রাতে আল্লাহর সামনে দাঁড়িয়ে তাঁর সান্নিধ্য লাভের জন্য সিজদা, কিয়াম ও তাহাজ্জুদের সালাত আদায় করেন। মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আর তারা রাত
পৃথিবীর সব জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে পারস্পরিক ভালোবাসা বিনিময়ে, কল্যাণ কামনার্থে ও অন্তরঙ্গতা প্রদর্শনে অভিবাদনের বিশেষ পরিভাষা প্রচলিত রয়েছে। ভারতবর্ষে হিন্দু সমাজে পারস্পরিক অভিবাদনের পরিভাষা হলো ‘নমস্কার’ ‘রাম রাম’ ‘আদব’ প্রভৃতি। আমেরিকা-ইউরোপে
আল্লাহ তায়ালা প্রিয়নবী হজরত মুহাম্মাদ সা:-কে বিশ্ববাসীর জন্য রহমতস্বরূপ প্রেরণ করেছেন। সেই রহমতের চাদরে নিজেকে জড়াতে চাইলে রাসূল সা:-এর নাম শুনলে দরুদ শরিফ পাঠ করতে হবে। বিশ্বজাহানের সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহ
ইসলামী শরিয়তে সম্পত্তিতে মুসলিম নারীর অধিকার নিশ্চিত করা হলেও আজ তারা উত্তরাধিকার থেকে নানাভাবে বঞ্চিত। এতদসঙ্গে সঠিক জ্ঞান না থাকায় অনেকে ইসলাম নারীকে ঠকিয়েছে মর্মে মিথ্যা অপবাদ দেয়া হয়। ইসলামে
জ্ঞান, গুণ, মেধা, অর্থ-বিত্ত, শক্তি-ক্ষমতা ও মর্যাদার প্রাচুর্যের কারণে মানুষের মনে অহঙ্কার আসে। কিন্তু মানুষ যদি চিন্তা করে যে, এসব নিয়ামত আল্লাহ তায়ালা দান করেছেন, তিনি ইচ্ছা করলে এগুলো ছিনিয়ে
হজরত উমর ফারুক ছিলেন ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা। একজন সুদক্ষ, বিচক্ষণ, সাহসী ও প্রজাবৎসল শাসক হিসেবে তিনি চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন। তিনি ২৩ আগস্ট ৬৩৪ থেকে ৩ নভেম্বর ৬৪৪ পর্যন্ত ১০ বছর
শস্য শ্যামলা ও সুজলা-সুফলা আমাদের এই প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশ মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের অশেষ দান। বাংলাদেশকে ষড়ঋতুর দেশ বলা হয়। ষড়ঋতুর এ দেশের পরিবেশ ও প্রকৃতি প্রতি বছর ছয়বার ভিন্ন