আরবি মাস হিসেবে এই মাসের নাম শাবান। শাবান আরবি শব্দ। যার অর্থ বিস্মৃত। অর্থাৎ, এই মাসে আল্লাহ তায়ালার রহমত চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে। এ মাস রহমতের মাস। পৃথিবীবাসীর উপর আল্লাহ তায়ালা
একটি সুখী পারিবারিক জীবন গড়ার মাধ্যম হলো বিয়ে। শান্তিময় পরিবার গঠন, মানসিক প্রশান্তি লাভের মাধ্যম হচ্ছে বিয়ে। আর বিয়ের অন্যতম শর্ত হলো দেনমোহর। কোনো নারী তার সাথে বিয়েবন্ধনের কারণে সে
দেশের আকাশে ১৪৪৫ হিজরি সনের পবিত্র শাবান মাসের চাঁদ দেখা গেছে। ফলে আগামীকাল সোমবার থেকে শাবান মাস গণনা শুরু হবে। সে হিসেবে আগামী ২৫ ফেব্রুয়ারি দিবাগত রাতে পবিত্র শবে বরাত
জীবনে যখন কঠিন সময় আসে তখন মানুষের বিশ্বাসের পরীক্ষা হয়। মহান আল্লøাহ সূরা আনকাবুতে বলেছেন- ‘মানুষ কি মনে করেছে যে, আমরা ঈমান এনেছি- এ কথা বললেই তাদের পরীক্ষা না করে
আজ বৃহস্পতিবার দিন পেরিয়ে রাতের আঁধার নামলেই আবির্ভাব ঘটবে এক অসামান্য মহাপুণ্যে ঘেরা ‘রজনি’। এ রজনী মহিমান্বিত লাইলাতুল মেরাজের। এ রাতে আমাদের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
আল্লাহর অনুগত বান্দারা সুযোগ পেলেই দু’হাত তুলে আল্লাহর কাছে মিসকিনের মতো ফরিয়াদ করে! অশ্রু ঝরিয়ে নীরবে নিভৃতে মহান প্রতিপালকের কাছে সাহায্য প্রার্থনা করে- হে মহীয়ান, গরিয়ান, দয়ালু মাবুদ আপনি দয়া
জানাজা আরবি শব্দ। একে দুইভাবে পড়া যায়। ১. জানাজা (জিম অক্ষরে জবর) অর্থ- মৃত ব্যক্তি, ২. জিনাজা (জিম অক্ষরে জের) অর্থ- খাটিয়া, যার উপর মৃত ব্যক্তিকে রাখা হয়। ইসলামী শরিয়তের
আল্লাহর নৈকট্য লাভের অপার মাধ্যম হলো জিকির। জিকির অত্যন্ত সহজ একটি আমল। আল্লাহর জিকির ও স্মরণে ঈমানদারের অন্তর প্রশান্ত হয়। খাঁটি ঈমানদার সবসময় জিকিরে নিমগ্ন থাকে। জিকির যেকোনো সময় যেকোনো
হজরত লুত আ:-এর জাতির ধ্বংসের কারণ ছিল ‘সমকামিতা’। তারা পুরুষদের দ্বারা কামপ্রবৃত্তি চরিতার্থ করত। তাদের সংশোধনের জন্য আল্লাহ তায়ালা হজরত লুত আ:-কে তাদের মধ্যে প্রেরণ করেন। হজরত লুত আ: ছিলেন
অনেকেই মনে করে, রজব মাসেই মহানবী সা:-এর পবিত্র মিরাজ হয়েছে। তাই এ মাসের রয়েছে বিশেষ গুরুত্ব ও ফজিলত। অনেকে আবার একটু বাড়িয়ে বলেন যে, রজবের ২৭ তারিখেই মহানবী সা:-এর পবিত্র