গতকাল নিউইয়র্ক সময় ২৭ মার্চ ১:৪০ মিনিটের দিকে ওজোনপার্ক ১০৩ স্ট্রিট, ১০১ এভিনিউ’র নিজ বাসায় মা আর ছোট ভাইয়ের সামনেই নিউইয়র্ক পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারলো মানসিক ভারসাম্যহীন বাংলাদেশি তরুণ উইন
বাংলাদেশি আমেরিকান পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের (বাপা) ইফতার পার্টি অনুষ্ঠিত। এর প্রধান ও একমাত্র স্পন্সর ছিলেন কুইন্স ডেমক্র্যাটিক পার্টির ডিস্ট্রিক্ট লিডার এট লার্জ এটর্নি মঈন চৌধুরী ।পবিত্র রমজানের প্রতিদিনই কোন না কোন মসজিদে
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল সিকিউরিটি এডুকেশন বোর্ড (এনএসইবি) বা জাতীয় নিরাপত্তা শিক্ষা বোর্ডের সদস্য হিসেবে দেশটির প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের মনোনয়ন পেয়েছেন একজন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক। শুক্রবার (২২ মার্চ) হোয়াইট হাউজের অফিশিয়াল
নিউইয়র্কে হাজারো বাংলাদেশির সামনে কনসাল জেনারেলের বিরুদ্ধে দায়িত্ব অবহেলার অভিযোগ আনা হলো। আর এ অভিযোগ উত্থাপন করা হয় যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের বৃহৎ মাদার সংগঠন বাংলাদেশ সোসাইটির পক্ষ থেকে। রোববার ২৪ মার্চ
নিউইয়র্ক সিটির মেয়র এরিক অ্যাডামস তার বিরুদ্ধে আনা ধর্ষণের অভিযোগ আবারো অস্বীকার করে বলেছেন, ‘ওই ঘটনা ঘটেনি।’ ১৯৯৩ সালে এক সহকর্মীকে তিনি যৌন হেনস্তা করেছিলেন বলে তার বিরুদ্ধে মামলা করা
গত শনিবার ২৩ মার্চ রাতে অনুষ্ঠিত হলো কমিউনিটিতে সাড়া জাগানো শেফ খলিলের সেহরী পার্টি। ব্রঙ্কসের খলিল বিরিয়ানি হাউজের ফুড কোর্টের সুপরিসর রুমে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের জন্য এই স্পেশাল সেহরির আয়োজন করা
নিউইয়র্কের বাংলাদেশী কমিউনিটির সর্বস্তরের প্রবাসীর অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হলো বাংলাদেশ সোসাইটি অব নিউইয়র্কের স্মরণকালের স্মরণীয় বার্ষিক ইফতার মাহফিল ও কিরাত প্রতিযোগিতা। বিভিন্ন মিডিয়ার সম্পাদক, সাংবাদিক, কবি, লেখক, সাহিত্যিক, ডাক্তার, এটর্নী, মূলধারার
নিউইয়র্ক শহরে রোববার (১৭ই মার্চ) অনুষ্ঠিত হলো ‘ইউনাইটেড এয়ারলাইনস নিউইয়র্ক সিটি হাফ ম্যারাথন’। এতে অংশগ্রহণ করেন বাংলাদেশী ম্যারাথনার নাসির শিকদার। স্থানীয় সময় সকাল ৭টায় শুরু হয় ঐতিহ্যবাহী এই ম্যারাথন দৌড়।
নিউইয়র্ক সিটির ব্রঙ্কসের খলিল বিরিয়ানী হাউসে এবারও রোজাদারদের জন্য শতাধিক মজাদার এবং ভিন্নধর্মী আইটেম নিয়ে ইফতারীর আয়োজন করা হয়েছে। দেশীয় ঐতিহ্যবাহী ইফতারের সাথে যুক্ত হয়েছে হালাল চাইনিজ নানা আইটেম।এগুলির মাঝে
বিরামহীন বৃষ্টির কারণে নিউইয়র্ক শহর যখন প্রায় ঝিমিয়ে পড়ছিলো, ঠিক সেই সময় কুইন্সের পার্টি হলে চলছিলো জমজমাট ‘ফাগুন ও পিঠা উৎসব’। রকমারি পিঠা পরিবেশনের পাশাপাশি গান-কবিতা ও পিলু পাসিং গেইম ছাড়াও ছিলো ভিন্ন কিছু