গ্লুকোমা চোখের জটিল রোগ। এ রোগে চোখের স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হয়, দৃষ্টিশক্তি কমে যায়। একসময় রোগী অন্ধত্ববরণ করে। ধৈর্য ধরে সময়মতো চিকিৎসা করলে অন্ধত্ব থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। চোখের অভ্যন্তরীণ উচ্চ
পার্কিনসন্স রোগের চিকিৎসায় আশার আলো দেখতে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এজন্য সচেতনতা প্রয়োজন- বলেছেন চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা। ফোটোলিয়া পার্কিনসন্স রোগের কারণে স্নায়ুকোষে যেসব ক্ষতি হয়, সেগুলো সারিয়ে তুলতে স্টেম সেল থেকে উৎপাদিত নতুন ডোপামিন
শিশুদের হাঁপানি এমন একটি সমস্যা যেখানে শুধু ওষুধ সেবনে সব সময় কাক্সিক্ষত ফল পাওয়া যায় না। তাই আমরা অভিভাবকদের কিছু নিয়ম মেনে চলতে পরামর্শ দিই। হাঁপানি যেহেতু একটি দীর্ঘমেয়াদি অ্যালার্জিজনিত
কাঁধ নড়াচড়া করানো যায় না, সবসময় কাঁধে ব্যথা হওয়া রোগটির নাম ফ্রোজেন সোল্ডার বা স্টিফ সোল্ডার। এডহেসিব ক্যাপসুলাইটিস বা জমানো কাঁধ বলে। এডহেসিব ক্যাপসুলাইটিস একটি সেল্ফ লিমিটিং রোগ। অর্থাৎ আপনাআপনি
গ্লুকোমা চোখের এমন এক অবস্থা, যেখানে চোখের প্রেসার বা চাপ স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে বেশি থাকে। ফলে চোখের স্নায়ু বা রেটিনাল নার্ভ ফাইবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে অন্ধত্ব ডেকে আনে। রক্তচাপের মতো চোখেরও
প্রোটন পাম্প ইনহেবিটর (পিপিআই) যেমন ওমেপ্রাজল, ইসোমেপ্রাজল, ল্যানসোপ্রাজল আমরা সবাই মুড়িমুড়কির মতো সেবন করি। পেটে একটু অস্বস্তি লাগলেই এসব ওষুধ সেবন করে থাকি। কিন্তু সম্প্রতি একটি গবেষণায় জানা গেছে এটি
অনেকেই চোখের অ্যালার্জি সমস্যায় ভোগেন। এর প্রধান লক্ষণগুলো হলো- চোখ চুলকানো, জ্বালাপোড়া করা, পানি পড়া ও ফুলে যাওয়া। মাঝেমধ্যে এই সমস্যা চরম আকার ধারণ করে। মূলত মানুষের শরীরের ইমিউন সিস্টেমে
পানি পান স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, তা নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। প্রতিদিন ৫-৬ লিটার পানি পান করা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন খালি পেটে এক
জ্বর মোটেও নিজে কোনো রোগ নয়। এটি রোগের একটি লক্ষণমাত্র। বিভিন্ন ধরনের রোগের কারণে জ্বর হতে পারে। প্রকৃতপক্ষে এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া। আবার জ্বরেরও রয়েছে নানা রকম
বিজ্ঞানেরই ভাষ্য ছিল- ব্যাকটেরিয়া হচ্ছে আণুবীক্ষণিক জীব। মাইক্রোস্কোপ ছাড়া দেখা যাবে না তাকে। কিন্তু সম্প্রতি এমন এক ব্যাকটেরিয়া খুঁজে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা, যাকে খালি চোখেই দেখা যায়। এটি ২ সেমি. পর্যন্ত