মাছ হলো মানবদেহের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি খাবার। শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় হয় ফ্যাটি অ্যাসিডের। আর এর অন্যতম উৎস হলো তৈলাক্ত মাছ। সপ্তাহে অন্তত দুবার এ ধরনের মাছ খেলে তা ডায়াবেটিসে
মাহে রমজান আমাদের দুয়ারে উপস্থিত। পবিত্র এ মাসে বিশ্বের মুসলমানরা সিয়াম সাধনায় মশগুল থাকেন। এটি মুসলমানদের জন্য অবশ্য পালনীয় ইবাদত। তবে যারা অসুস্থ কিংবা সফরে থাকেন, তাদের জন্য রোজা রাখার
গরমের তীব্রতার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয়েছে ডায়রিয়া। ঢাকায় যা বেশ ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। সাধারণত প্রতি বছর এপ্রিল বা মে মাসের দিকে ডায়রিয়ার প্রকোপ দেখা দেয়। তবে এবারে তা সময়ের
এক চা চামচ লবণ বা ৫ গ্রাম হলেই দৈনিক একজন প্রাপ্ত বয়স্কের চলে। কিন্তু আমরা খাচ্ছি কয়েক গুণ বেশি। ফলে বেড়ে যাচ্ছে উচ্চরক্তচাপের ঝুঁকি। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা বলছেন, অতিরিক্তি লবণ বন্ধ
এটি এমন একটি অস্ত্রোপচার পদ্ধতি, যেখানে একজন ব্যক্তির শরীরের এক অংশ থেকে অন্য অংশে অথবা একজন ব্যক্তি (দাতা) থেকে অন্য ব্যক্তির (গ্রহীতা) ক্ষতিগ্রস্ত বা কোনো কারণে না থাকা টিস্যু বা
প্রস্টেট ক্যানসার সাধারণত প্রস্টেট গ্রন্থিতে হয়ে থাকে। এটি সুপারির আকারে মতো হয়। এ থেকে এক ধরনের রস নিঃসৃত হয়। এ রস শুক্রাণুর পুষ্টিতে সহায়তা ও যাতায়াতে সাহায্য করে। পুরুষের যত
দাঁত ও মুখগহ্বরের জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর বদভ্যাসগুলোর অন্যতম ধূমপান। ধূমপায়ীরা দাঁত ও মুখের সঠিক যত্ন না নিলে তা দাঁতের রোগের ঝুঁকি বয়ে আনে। ধূমপানে দাঁত ও মুখগহ্বরের যে ক্ষতি হয়
ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে তাপমাত্রা ও আর্দ্রতা পরিবর্তিত হয়। বেড়ে যায় ধুলোবালি, জীবাণু। পরিবর্তন আসে পরিবেশেও। তাই সঠিকভাবে ত্বকের যত্ন না নিলে তা স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। হারিয়ে ফেলে তার রোগ
সাধারণত ২০-৩০ বছর বয়সে মাইগ্রেনজনিত মাথাব্যথা শুরু হয়। যে কোনো পেশার মানুষেরই মাইগ্রেন হতে পারে। বাংলায় বলে আধকপালি। বর্তমানে বিশ্বে প্রায় ১১ শতাংশ বয়স্ক মানুষ মাইগ্রেনজনিত মাথাব্যথায় ভোগে। ২৫ থেকে
মানবদেহে প্যানক্রিয়াস বা অগ্ন্যাশয় নামে একটি অরগ্যান আছে, যা থেকে তৈরি হয় ইনসুলিন নামে হরমোন। এ হরমোনের কাজ হলো রক্তের গ্লুকোজকে শরীরের কোষে ঢুকতে সাহায্য করা। আমাদের খাবার হজমের পর