মুম্বাইয়ে চোখের চিকিৎসক ডা. অ্যখশে নায়ার গতকাল শনিবার ২৫ বছর বয়সী এক নারীর চোখে অস্ত্রোপচারের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। ওই নারী তিন সপ্তাহ আগে কোভিড থেকে সেরে উঠেছেন। ওই রোগী, যিনি
গুলে খাওয়া যায়, করোনা চিকিৎসায় এমন একটি ওষুধের অনুমোদন দিয়েছে ভারতের ওষুধ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ‘ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল অব ইন্ডিয়া’ (ডিসিজিআই)। এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে দেশটির সংবাদমাধ্যম দ্য ইকোনোমিক টাইমস।
‘উদয়-দিগন্তে ঐ শুভ্র শঙ্খ বাজে/মোর চিত্ত-মাঝে/চির-নূতনেরে দিল ডাক/পঁচিশে বৈশাখ।’ নিজের পূরবী কাব্যগ্রন্থে এভাবেই বাঙালির জীবনে বৈশাখের অবিস্মরণীয় দিনটির কথা বলেছেন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। সময়ের পথপরিক্রমায় আবারও ফিরে এসেছে সেই পঁচিশে
মানব দেহকোষে নভেল করোনা ভাইরাসকে জব্দ ও অকেজো করে রাখতে পারে এমন একটি ভাইরাসের কথা জানতে পেরেছেন বিজ্ঞানীরা। তার নাম রাইনো ভাইরাস বা গণ্ডার ভাইরাস। এ ভাইরাসের জন্যই আমাদের সামান্য
দেশে করোনার সংক্রমণ রোধে বিদেশ থেকে আসা যাত্রীদের কোয়ারেন্টিন নিশ্চিত করার নির্দেশনা রয়েছে সরকারের। আর এটি বাস্তবায়নের দায়িত্ব মূলত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের। কিন্তু গতকাল রবিবার বিশ্বস্ত সূত্রে প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে,
করোনার দ্বিতীয় ঢেউ সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে সারাবিশ্বকে। এই ভাইরাসের হাত থেকে রক্ষা পেতে মাস্ক, পিপিই, সঠিক জীবাণু মুক্তিকরণ ছাড়া কোনো উপায় নেই। এ অবস্থায় এমন এক মাস্ক তৈরি করলেন
মাত্রাতিরিক্ত করোনাভাইরাস সংক্রমণে চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রায় ভেঙে পড়েছে ভারতে। করোনাভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট বি.১.৬১৭ ভারতে দ্বিতীয় ঢেউয়ে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে সংক্রমণ ও মৃত্যু। যেটি সনাক্ত হয় অক্টোবর মাসে। অন্যদিকে এবার বাংলাদেশেই
অ্যাস্ট্রাজেনেকা বা ফাইজারের টিকার প্রথম ডোজ নেওয়ার পর করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়। যুক্তরাজ্যের একটি গবেষণায় এমন তথ্য জানা গেছে। বিবিসি। গবেষণাটি বলছে, সব বয়সীর মতো ৭৫ বছরের বেশি
মহামারীর দ্বিতীয় ঢেউয়ে অনেকটাই বদলে গেছে করোনা ভাইরাসের ধরন। এখন অনেকে আক্রান্ত হলেও আগের মতো জ্বর, সর্দি-কাশি বা শ্বাসকষ্টের মতো কোনো লক্ষণই থাকছে না। কখনো সামান্য শরীর ব্যথা করলেও ভেতরে
দেশে চলছে করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ। প্রথমের চেয়ে দ্বিতীয় ঢেউয়ে আক্রান্ত ও শনাক্তের হার অনেক বেশি। আক্রান্ত হওয়ার পরে কোন কোন লক্ষণ দেখা দিলে রোগীকে হাসপাতালে নিতে হবে তা অনেকেই জানা