ভারতের ত্রিপুরা ও অন্যান্য উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলোর ব্যবসায়ীদের মালামাল আনা-নেয়ার জন্য চারটি ট্রানশিপটমেন্ট রুট অনুমোদন করেছে বাংলাদেশ সরকার।
এগুলো হলো, চট্টগ্রাম বন্দর-আখাউড়া-আগরতলা, মংলা বন্দর-আখাউড়া-আগরতলা, চট্টগ্রাম-বিবিরবাজার-শ্রিমান্তপুর এবং মংলা বন্দর-বিবিরবাজার-শ্রিমান্তপুর।
শনিবার (৪ আগস্ট) ভারতীয় রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা পিটিআই সূত্রে এ খবর দিয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যম ডেকান হেরাল্ড।
খবরে বলা হয়, ত্রিপুরা রাজ্যের শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী সান্তনা চাকমা এক প্রেস কনফারেন্সে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ভারতীয় ব্যবসায়ীরা চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর থেকে মালামাল বহন করতে ভারত ও বাংলাদেশ একটি চুক্তিতে উপনীত হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার এসব মালামাল ত্রিপুরা ও অন্যান্য উত্তর-পূর্ব ভারতীয় রাজ্যগুলোতে আনা-নেয়া করতে চারটি রুট অনুমোদন করেছে।
শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পরিচালক বিশ্বশ্রী বি বলেন, রুটগুলো মালামাল বহনের জন্য উপযোগী।
সান্তনা চাকমা আরো বলেন, দুই দেশের বাণিজ্য সম্প্রসারণে ৯টি ‘বর্ডার হাট’ বসানোর চিন্তা করছে ত্রিপুরা।
তিনি বলেন, ইতোমধ্যে আমরা এ ব্যাপারে একটি প্রস্তাবনা কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি এখন বিবেচনাধীন রয়েছে।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বর্তমানে ত্রিপুরায় দুটি বর্ডার হাট (সীমান্ত বাজার) রয়েছে এবং আরো দুটি নির্মীয়মান রয়েছে।
সূত্র : ডেকান হেরাল্ড