চট্টগ্রামের মিসরাইয়ে স্কুলছাত্র রুবেল হত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগে মোক্তার হোসেন নামে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত ২২ জুন নৌ-পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। এই ঘটনায় কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা নিয়াজ মোর্শেদ এলিটের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে রুবেলের পরিবার।
কিছুদিন আগে নিহত রুবেলের মা শিরিনা আক্তার হত্যায় জড়িতদের গ্রেপ্তার চেয়ে কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা নিয়াজ মোর্শেদ এলিটের সহযোগিতা চান। পরে হত্যায় জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে প্রশাসনকে অনুরোধ করেন এলিট। এরপরই সন্দেহভাজন ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
উপজেলার মিঠানালা ইউনিয়নের শামসুদ্দীনের ছেলে খৈয়াছড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র আরমান হোসেন রুবেল গত বছরের ১২ জুন রাতে সুফিয়া বাজার এলাকা থেকে নিখোঁজ হন। পরে ১৭ জুন মিরসরাই শিল্প জোনের সাগরপাড়ে সাহেরখালী বেড়িবাঁধ এলাকা থেকে রুবেলের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করে নৌ-পুলিশ।
এ ঘটনায় মামলা হলেও খুনিরা দীর্ঘদিন ধরাছোঁয়ার বাইরে ছিল। পরে এলাকাবাসীর পরামর্শে গত ঈদুল আজহা উপলক্ষে কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য নিয়াজ মোর্শেদ এলিটের সঙ্গে দেখা করেন নিহত রুবেলের মা শিরিনা আক্তার। তিনি খুনিদের বিচারের জন্য এলিটের সহায়তা চান।
রুবেলের ভাই বেলাল হোসেন বলেন, ‘আমার পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর জন্য নিয়াজ মোর্শেদ এলিট ভাইয়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।’
এদিকে আলোচিত এই হত্যা মামলার গ্রেপ্তারে সহযোগিতা করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে স্থানীয়দের প্রশংসায় ভাসছেন কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা নিয়াজ মোর্শেদ এলিট।
এলিটের দেওয়া এক ফেসবুক পোস্টের কমেন্টে আরএম রুমি নামে একজন লিখেছেন, ‘ধন্যবাদ লিডার। মিরসরাই বাসীর শেষ ভরসা নিয়াজ মোর্শেদ এলিট ভাই।’
মো. ইউসুফ নামে আরেকজন লিখেন, ‘ইনশাআল্লাহ লিডার আপনার মাধ্যমে একটা সঠিক বিচার হবে।’
দেলোয়ার হোসাইন নামে একজন লিখেন, ‘একজন অসহায় মায়ের আর্তনাদ, আপনার কমিটমেন্ট। লিডার আপনাকে অভিনন্দন।’
এমডি আছিফুর রহমান আরও একজন লিখেন, ‘আপনার এমন কাজ অবশ্যই প্রশংসার দাবিদার।’
সাকিব মির্জা লিখেছেন, ‘আপনি আবারও প্রমাণ করেছেন মিরসরাইয়ের মানুষ আপনার হাতেই নিরাপদ।’