সোমবার, ১১ অগাস্ট ২০২৫, ০৩:০২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মালয়েশিয়ার উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা জুলাই গণহত্যাকারীদের কেউই ছাড় পাবে না: চিফ প্রসিকিউটর নির্বাচনে মোতায়েন থাকবে ৮০ হাজারের বেশি সেনা সদস্য প্লট বরাদ্দে দুর্নীতি : হাসিনার পৃথক ৩ মামলায় ‎বাদীর সাক্ষ্য গ্রহণ নিউইয়র্কের মুসলিম মেয়র প্রার্থী: আমি হবো ট্রাম্পের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর দুঃস্বপ্ন ইহুদি সংগঠন জিউইশ ভয়েস ফর পিসের প্রতিবাদে উত্তাল নিউইয়র্ক পুলিশ হেফাজতে জনি হত্যা: দুই পুলিশ কর্মকর্তার যাবজ্জীবন দণ্ড বহাল সুদানে অপুষ্টিতে এক সপ্তাহে ৬৩ জনের মৃত্যু, অধিকাংশই নারী ও শিশু স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া: তিন সন্তানকে নিয়ে খালে ঝাঁপ, চারজনেরই মরদেহ উদ্ধার অর্ধেক বিশ্বকে সঙ্গে নিয়ে ধ্বংস হব : পাকিস্তান সেনাপ্রধান

আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের

বিডি ডেইলি অনলাইন ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০১৯
  • ৩২০ বার

সব জল্পনাকল্পনার অবসান ঘটিয়ে আবারও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পেলেন ওবায়দুল কাদের। আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে আওয়ামী লীগের ২১তম জাতীয় সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশনে এ ঘোষণা দেন দলের সভানেত্রী, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদক পদটিতে কে আসছেন, তা নিয়ে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও বিভিন্ন মহলের আগ্রহ ছিল। এরইমধ্যে মাঠঘাটে ছুটে বেড়ানো নেতা ওবায়দুল কাদেরই যে এই পদে আবার বহাল হবেন—এ খবর সংবাদমাধ্যমে বের হয়।

এর আগে ২০১৬ সালে ২৪ অক্টোবর পদে রদবদল হলে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান ওবায়দুল কাদের। আর সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে বিদায় নিয়ে সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হন পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তির রাজনীতিক প্রয়াত সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম।

সে সময় সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের পদ্মা সেতু নির্মাণের কাজে যথেষ্ট অগ্রগতি হওয়ায় প্রধানমন্ত্রীর ‘গুডবুকে’ স্থান পান। তিনি মাঠেঘাটে ছুটে বেড়ান।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ওবায়দুল কাদের কলেজজীবন থেকেই রাজনীতিতে যুক্ত হন। উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থান ও একাত্তরের স্বাধীনতাযুদ্ধে অংশ নেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর তিনি কারাবরণ করেন। কারাগারে থাকতেই বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন তিনি। ওবায়দুল কাদের দৈনিক বাংলার বাণীর সহকারী সম্পাদক ছিলেন দীর্ঘ সময়।

১৯৯৬ সালে নোয়াখালী-৫ আসন থেকে ওবায়দুল কাদের সাংসদ নির্বাচিত হন। তখন যুব, ক্রীড়া ও সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী নিযুক্ত হন। ২০০৭ সালে এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে তিনি গ্রেপ্তার হয়ে প্রায় দেড় বছর জেলে ছিলেন। ওই সময় গ্রেপ্তারের পর গোয়েন্দা সংস্থার কাছে তার দেওয়া কথিত জবানবন্দিকে কেন্দ্র করে তিনি দলে কিছুটা বিতর্কিত হন। এরপর ২০১১ সালের ৫ ডিসেম্বর যোগাযোগমন্ত্রীর দায়িত্ব পান। ২০১৪ সালের ১২ জানুয়ারি দ্বিতীয়বারের মতো যোগাযোগমন্ত্রী হন তিনি।

পরে ২০১৮ সালের নির্বাচনে নোয়াখালী-৫ আসন থেকে ওবায়দুল কাদের আবারও সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী দায়িত্ব পান।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2019 bangladeshdailyonline.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com