মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৪২ পূর্বাহ্ন

টাইমের চোখে ২০২৩ এর সেরা ১০ সিনেমা

বিডি ডেইলি অনলাইন ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ৫১ বার
চলতি বছর মুক্তি পাওয়া সিনেমার মধ্যে থেকে সেরা ১০টিকে বাছাই করেছে বিখ্যাত টাইম সাময়িকী। রোম্যান্স, কমেডি, মিউজিক্যাল, ক্রাইম, ওয়েস্টার্ন, যুদ্ধ ঘরনার ভিত্তিতে বাছাইকৃত বেশিরভাগ সিনেমাই আমেরিকা ও ইউরোপের দেশগুলোতে নির্মিত। এশিয়া থেকে জায়গা পেয়েছে মাত্র একটি সিনেমা।

সিনেমাগুলোর বাছাই সম্পর্কে সাময়িকীটি বলছে, দর্শকদের ব্যক্তিগত পছেন্দের তালিকা প্রতিনিয়ত পাল্টায়।

সুতরাং এই সিনেমাগুলো সবার কাছে সেরা নাও মনে হতে পারে। সাময়িকীর নিবন্ধে মার্কিন চলচ্চিত্র সমালোচক স্টেফানি জাচারেক লিখেছেন, বাসায় কিংবা প্রেক্ষাগৃহে যে সিনেমাই দেখা হোক না কেন ভালো লাগলে সেটির রেশ মনোজগতকে বেশ কিছুক্ষণ তাড়া করে বেড়ায়। তিনিও এ দিকটি প্রাধান্য দিয়ে সেরা ১০টি সিনেমা বাছাই করেছেন। 

১. ফলেন লিভস
ফিনিশ চলচ্চিত্র নির্মাতা আকি কৌরিসমাকি পরিচালিত এ সিনেমায় নিঃসঙ্গ দুজনের গল্প বলা হয়েছে।

নিরানন্দ কর্মদিবস শেষে আলমা পয়স্তি এবং বেকার ও মাদকাসক্ত জুসি ভাটানেন এর মধ্যেকার রোমান্স এ সিনেমার গল্প এগিয়ে নেয়। 

fallen leaves
নিঃসঙ্গতার গল্প বলেছে ফলেন লিভস। ছবি : টাইম

২. মায়েস্ট্রো
ব্র্যাডলি কুপার পরিচালিত মায়েস্ট্রো একটি বায়োপিক। আমেরিকান সুরকার লিওনার্ড বার্নস্টেইন ও তাঁর স্ত্রী ফেলিসিয়া মন্টেলেগ্রের সম্পর্ককে কেন্দ্র করে তৈরি করা হয়েছে সিনেমাটি।

বার্নস্টেইনের চরিত্রে কুপার এবং মন্টেলেগ্রের চরিত্রে অভিনয় করেছেন কেরি মুলিগান। 

৩. দ্য জোন অব ইনট্রেস্ট
জনাথন গ্লেজারের ড্রামা ফিল্ম ‘দ্য জোন অব ইনট্রেস্ট’। সিনেমাটি মার্টিন অ্যামিসের ২০১৪ সালের একটি উপন্যাসের ওপর ভিত্তি করে নির্মাণ করা হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং পোল্যান্ডের সহপ্রযোজনায় তৈরি সিনেমাটিতে স্বামী-স্ত্রীর একটি স্বপ্নময় জীবন গড়ার চেষ্টাকে দেখানো হয়েছে।

৪. প্রিসিলা
সোফিয়া কপোলার ‘প্রিসিলা’একটি বায়োপিক।

সান্দ্রা হারমনের ১৯৮৫ সালের স্মৃতিকথা ‘এলভিস অ্যান্ড মি’র গল্প থেকে সিমেনাটি তৈরি করা হয়েছে। যেখানে প্রিসলি (কেইলি স্পেনি) ও এলভিসের (জ্যাকব এলোডি) জটিল রোমান্টিক সম্পর্ক তুলে ধরা হয়েছে। 

৫. ভ্যুওর প্যারিস
প্যারিসের বাটাক্লান কনসার্ট হলে ২০১৫ সালের সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটে। ‘ভ্যুওর প্যারিস’ সিনেমার নারী চরিত্রও এর ভুক্তভোগী। সন্ত্রাসী হামলা থেকে বেঁচে ফিরলেও সে রাতের ঘটনাগুলো তিনি আর মনে করতে পারছিলেন না। এরপরই স্মৃতির সন্ধানে যুদ্ধ শুরু হয় তাঁর।

past lives
রোমান্টিক ড্রামা ফিল্ম ‘পাস্ট লাইফ’। ছবি : টাইম

৬. পাস্ট লাইফ
লেখক,পরিচালক সেলিন সং-এর আলোড়ন সৃষ্টিকারী প্রথম সিনেমা ‘পাস্ট লাইফ।’এটি রোমান্টিক ড্রামা ফিল্ম। সিনেমায় দেখানো হয়, নোরা এবং হে সুং শৈশবের বন্ধু। নোরার পরিবার দক্ষিণ কোরিয়া থেকে চলে আসার পর, তারা আলাদা হয়ে যায়। ২০ বছর পর তারা আবার মিলিত হয়। এরপর নানা ঘটনাচক্রে আগাতে থাকে সিনেমার গল্প।

টাইমের তালিকায় ৭ থেকে ১০ নম্বরে আছে যথাক্রমে কিলারস অব দ্য ফ্লাওয়ার মুন, আর ইউ দেয়ার গড? ইটস মি, মারগারেট, ড্রিমিং ওয়াইল্ড ও প্যাসেজেস।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2019 bangladeshdailyonline.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com