বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৩২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ইসকন ইস্যুতে দেশি-বিদেশি ইন্ধন থাকতে পারে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা চট্টগ্রামে আইনজীবী হত্যা, যে নির্দেশ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা স্বৈরাচার পালিয়ে গেলেও তাদের লেজ রেখে গেছে : তারেক রহমান আইনজীবীকে ‘কুপিয়ে হত্যা করল’ ইসকন সদস্যরা অনির্দিষ্টকালের জন্য সেন্ট গ্রেগরি হাইস্কুল বন্ধ ঘোষণা অহিংস গণঅভ্যুত্থানের আহ্বায়কসহ ১৮ জনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ঢাকা ও চট্টগ্রামে ১০ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন রাষ্ট্রদ্রোহের ঘটনায় যুক্ত থাকলে ছাড় দেয়া হবে না : আসিফ মাহমুদ চিন্ময়কে গ্রেফতারের নিন্দা জানিয়ে ভারতের বিবৃতি মানুষ কেন তাদের ওপর বিক্ষুব্ধ, গণমাধ্যমের তা স্পষ্ট করা উচিত : নাহিদ ইসলাম

‘সবচেয়ে অরক্ষিত নির্বাচন’

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ১ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ১৯৭ বার

যুক্তরাষ্ট্রের বিদায়ী প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মনে করেন, দেশটির ইতিহাসে এ বছরের নির্বাচন ছিল সবচেয়ে ‘কম সুরক্ষিত ও বিশৃঙ্খল’। তিনি টুইটারে অভিযোগ করেছেন, নির্বাচনে জালিয়াতি হয়েছে, ভোট চুরি হয়েছে। যদিও বরাবরে মতো অভিযোগের পক্ষে তিনি তেমন কোনো প্রমাণ উপস্থাপন করতে পারেননি।

৩ নভেম্বর প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হয়। ইলেকটোরাল কলেজের ভোটে দরকারি ২৭০ ভোটের থেকে ৩৬ ভোট বেশি পেয়ে জয় নিশ্চিত করেছেন বিরোধী ডেমোক্র্যাটিক দলের প্রার্থী জো বাইডেন। কিন্তু রিপাবলিকান নেতা ট্রাম্প প্রথম থেকেই বলে আসছেন, নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি।

রবিবার ট্রাম্প টুইট করেন, ‘আমাদের ২০২০ সালের নির্বাচন সম্ভবত এখন পর্যন্ত সবচেয়ে কম সুরক্ষিত নির্বাচন। সবাই জানে, ভোটে জালিয়াতি হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘কৃষ্ণাঙ্গ কমিউনিটিতে ওবামার চেয়ে বাইডেন বেশি ভোট পেতে পারেন না এবং নিশ্চিতভাবেই আট কোটি ভোট পান না। কিন্তু দেখেন ডেট্রয়েট, ফিলাডেলফিয়ায় কী ঘটেছে?’

নির্বাচন পরবর্তী প্রথম সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প ফক্স নিউজকে বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্রে যা কিছু ঘটছে তা সারা দুনিয়া দেখছে। যা কিছু তারা দেখছে সেটা কেউই বিশ্বাস করবে না। তিনি বলেন, ‘আমাকে বিভিন্ন দেশের নেতারা ফোন করে বলেছেন, তাদের দেখা এটাই সবচেয়ে বিশৃঙ্খল নির্বাচন।’

বেশ কিছু অঙ্গরাজ্যে ট্রাম্পের সমর্থকরা ভোট জালিয়াতির অভিযোগে মামলা করেছেন। কিন্তু আদালত এসব মামলা খারিজ করে দিয়েছেন কারণ তারা তাদের অভিযোগের বিরুদ্ধে কোনো প্রমাণ দেখাতে পারেননি।

কিন্তু ট্রাম্প বলছেন, ‘এই দেশে যা হচ্ছে তা বিশ্বাস করার মতো নয়। আমি কিছু কঠিন কথা বলতে চাই। গত ১০-১৫ বছরে এই দেশ যেখানে পৌঁছেছিল আমরা সে অবস্থার পরিবর্তন এনেছি। আমি যদি আবারও ক্ষমতায় আসতাম তাহলে ইরানের বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতাম। কিন্তু তারা এই সুযোগ হাতছাড়া করবে। তারা ইরানকে লাখ লাখ ডলার দেবে।’

চীনের প্রসঙ্গ তুলে ট্রাম্প বলেন, দেশটি চায়নি না যে তিনিই পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হন। তিনি বলেন, ‘চীন আমাকে চায়নি, কারণ তাদের আমি খুব খারাপভাবে প্রতিহত করেছি।’ ট্রাম্প বলেন, ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ এটাই আমাদের মাথায় রাখতে হবে। আমাদের নিজেদের দেখাশোনা সবার আগে করতে হবে। আমাদের একে অপরকে সাহায্য করতে হবে।’

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2019 bangladeshdailyonline.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com