বোলিংয়ের পর ব্যাট হাতেও ব্যর্থ পাকিস্তান। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতেই পারল না বাবর আজমের দল। ৩২ ওভারেই থমকে গেছে তাদের ইনিংস, হেরেছে ২২৮ রানের বড় ব্যবধানে। যা ভারতের বিপক্ষে রানের
বড় রান পাড়ি দিতে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল উড়ন্ত সূচনা। তবে তা আর হলো না। ৫ ওভারেই ভেঙে গেল পাকিস্তানের উদ্বোধনী জুটি। ইমাম উল হককে ফিরিয়েছেন জাসপ্রিত বুমরাহ। সোমবার কলম্বোতে ব্যাট
এশিয়া কাপ থেকে বিদায় নিশ্চিত হয়ে গেছে বাংলাদেশের। অলৌকিক কিছু না ঘটলে এবারের আসরে আর ফাইনাল খেলা হচ্ছে না তাদের। স্বাভাবিকভাবেই তাই মন খারাপ ক্রিকেটার থেকে শুরু করে সমর্থকদেরও। এমতাবস্থায়
বৃষ্টি যেন ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের পিছুই ছাড়ছে না। এশিয়া কাপের গ্রুপ লিগ থেকে সুপার ফোর- পাকিস্তান-ভারত দ্বৈরথ মানেই বারবার ভিলেন হয়ে উঠছে বৃষ্টি। রোববার কলম্বোতে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে বৃষ্টির পূর্বাভাস আগে থেকেই
বৃষ্টি শঙ্কা মাথায় নিয়েই শুরু হয়েছিল খেলা। অবশ্য শুরুতে ভালোই ছিল আবহাওয়া। তবে ইনিংসের মাঝামাঝি আসতেই শঙ্কা রূপ নেয় বাস্তবে। বৃষ্টি শুরু জয় তীব্রবেগে। দ্রুত মাঠ ছাড়েন ক্রিকেটাররা। বৃষ্টির আগ
বিদায় বাংলাদেশ বলে দেয়া যায়৷ অলৌকিক কিছু না ঘটলে শিরোপা স্বপ্ন বুকে চেপেই দেশে ফিরতে হচ্ছে টাইগারদের। যে অবস্থানে আছে এখন দল, সেখান থেকে বলাই যায়, এখানেই এশিয়া কাপ শেষ
বিপদে বাংলাদেশ। হারিয়ে ফেলেছে ৪ উইকেট। অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের পর ফিরেছেন লিটন দাসও। চাপের মুখে দলের হাল ধরতে পারেননি তারা। দলকে ধসের মুখে রেখে আউট হয়েছেন সাকিব। যখন প্রয়োজন
শরিফুলের জোড়া আঘাতে ম্যাচে ফিরেছে বাংলাদেশ। পরপর দুই ওভারে দুই উইকেট তুলে নিয়েছেন তিনি। ফিরিয়েছেন থিতু হওয়া দুই ব্যাটারকেই। পাথুম নিশানকার পর কুশল মেন্ডিস, দু’জনেই শিকার এই পেসারের। দীর্ঘ অপেক্ষার
গল ফেস রোড থেকে প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামের দূরত্ব মিনিট পনেরোর। কিন্তু দুটো জায়গার মধ্যে ভালো বৈপরীত্য রয়েছে। গল ফেস চত্বর একেবারে চকচকে। ঠিক সামনেই ভারত মহাসাগর। কিছুটা এগোলেই আবার বিশাল শপিং
প্রত্যাবর্তনের ম্যাচে শেষ হাসি হাসা হলো না বেন স্টোকসের। ব্যাট হাতে রান পেয়েছিলেন বটে, তবে পারেননি দলকে জেতাতে। হার দিয়েই নিউজিল্যান্ড সিরিজ শুরু করলো ইংল্যান্ড। আগে ব্যাট করে ২৯১ রান