ভারতে লকডাউনের মধ্যেও লাফিয়ে বাড়ছে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা। ইতোমধ্যেই আক্রান্তের সংখ্যা বড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯৬৫ জনে। বুধবার রাত পর্যন্ত ভারতের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয়ের রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশটিতে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ১৮৩৪ জন। বৃহস্পতিবার
ইতালি বুধবার করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে লকডাউনের সময়সীমা ১৩ এপিল পর্যন্ত বাড়িয়েছে। দেশটিতে করোনায় এ পর্যন্ত ১৩ হাজার ১১৫ জন প্রাণ হারিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী গুইসেপে কন্টে জাতির উদ্দেশ্যে দেয়া টেলিভিশন
ভারতের রাজধানী দিল্লির নিজামুদ্দিন মসজিদে তাবলীগ জামাতের ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অংশ নেয়া প্রায় ৯০০০ জনের করোনা সংক্রমণ হতে পারে। এমনই আশঙ্কা করা হয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যমে। ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেয়া অনেকে একে
নোভেল করোনাভাইরাস মোকাবিলায় ভাল ফল মিলছে ম্যালেরিয়ার ওষুধে। ভারতের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ জন্য ‘ক্লিনিক্যাল ম্যানেজমেন্ট অব কোভিড-১৯’ নামে তাদের নির্দেশিকাটি সংশোধনও করেছে মঙ্গলবার। নতুন নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, কোভিড-১৯-এ যারা
পুরো বিশ্ব প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে বিপর্যস্ত। প্রতিদিন বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। আর তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। বিশ্বের পরাশক্তি যুক্তরাষ্ট্র, চীন, জার্মানির মতো দেশগুলো করোনার হানায় নাস্তানাবুদ। করোনাভাইরাস পৌঁছে গেছে
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে কোয়ারেন্টিন না মানলে এবং এ সময় অন্য কোনো গুরুতর অপরাধ করলে সাত বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড দেওয়ার আইন পাস করেছে রাশিয়া। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়, ‘অ্যান্টি ভাইরাস’ শিরোনামে
দিল্লির নিজামুদ্দিন মসজিদে তাবলিগি জামাতের আয়োজনে যে ধর্মীয় সমাবেশ হয়েছিল তা থেকেই অনেক মানুষের শরীরে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়িছে বলে যে অভিযোগ ভারতে ব্যাপকভাবে চলছৈ, তার বিরুদ্ধে সরব হলেন জম্মু ও
কুয়েত সরকার সে দেশের অবৈধ অভিবাসীদের জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছে। সংবাদ সংস্থা সূত্রে কুয়েত জানায়, দেশটিতে বর্তমানে বিভিন্ন দেশের এক লাখেরও বেশি অবৈধ অভিবাসী রয়েছে। ১ এপ্রিল থেকে ৩০
রুপার্ট মারডকের অস্ট্রেলিয়ান মিডিয়া গ্রুপ নিউজ কর্পোরেশন বুধবার বলেছে, তারা আঞ্চলিক ৬০টি সংবাদপত্রের ছাপা বন্ধ করে দেবে। কোভিড-১৯ পরিস্থিতির ক্রমাবনতিতে এই খাত নতুন সঙ্কটের মুখে পড়ায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বিশ্বব্যাপী মহামারি আকার ধারণ করা করোনাভাইরাসকে সবচেয়ে বড় সংকট হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন জাতিসঙ্ঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস। করোনাভাইরাসের কারণে আর্থ-সামাজিকের ওপর সম্ভাব্য প্রভাব নিয়ে এক প্রতিবেদন প্রকাশকালে তিনি