অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলন চাই। আন্দোলনের জন্য সংগঠন দরকার। প্রস্তুতিও চাই। লড়াইটা পুরোমাত্রায় রাজনৈতিক। কিন্তু তাতে জেতার জন্য সাংস্কৃতিক প্রস্তুতি অপরিহার্য। মিয়ানমারের মানুষ যে এতকাল ধরে সেনাশাসনকে মেনে নিয়ে চুপ
অনেকেই রাতকানা রোগে ভোগে। এ রোগ বলতে বোঝায়, রাতে বা কম আলোয় স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক কম দেখা (দিনে বা আলোয় তেমন দৃষ্টিসমস্যা হয় না)। দেখার জন্য আসলে আমাদের চোখে একই
ভিনদেশী সংস্কৃতির নানা উপকরণ নিয়ে তৈরি করা হয়েছে নতুন পাঠ্যসূচির আলোকে রচিত পাঠ্যবইয়ের প্রচ্ছদ। একইভাবে ব্যাককভারেও স্থান পেয়েছে নানা ধরনের পুরাকীর্তির নামে দেব-দেবী আর বিভিন্ন মূর্তির ছবি। জলছাপে ছাপানো এসব
মানুষ সমাজবদ্ধভাবে বসবাসে করে। একাকী বসবাস করা মানুষের পক্ষে দুঃসাধ্য। আমাদের আশপাশে যারা বসবাস করে তারা আমাদের প্রতিবেশী। নানা সময়ে আমাদের জীবনের সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্নায় যারা অংশীদার হয়। কখনো কোনো অনুষ্ঠান
ভূরাজনৈতিক গতিশীলতার দ্রুত পরিবর্তনের মধ্যে দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু ১৪ জানুয়ারি দুই দিনের জন্য বাংলাদেশ সফর করেন। পাকিস্তান, নেপাল ও শ্রীলঙ্কায় তাকে নিয়ে নেতিবাচক ভাবমর্যাদা
ইতিহাসের পাঠ্যক্রমে নারীদের কথা ও কর্ম অন্তর্ভুক্তকরণে গৎবাঁধা নানা বাধা আছে। শুধু এখন নয়, অতীতেও এমন বাধা ছিল। পুরুষদের তুলনায় নারীদের কথা, কর্ম ও ভাবনা সম্পর্কে জানা সব সময়ই কঠিনতর
লেখাপড়ার মিডিয়াম বা ভার্সন- যা-ই হোক না কেন। শিশুর কোনো গুস্তাখি দেখলেই বড়রা বলতে থাকেন- ‘সরি বলো, সরি বলো। শিশু অমনি চটপট ‘সরি’ বলে দৃশ্যপট থেকে বিদায় নেয়। সরির চলের
তীব্র শীতে গ্রামগঞ্জে মানুষ প্রায় কাবু হয়ে পড়েছে। শীতকালে এমনিতেই বাতাসের আর্দ্রতা কমে যায়, ফলে বায়ুম-ল ত্বক থেকে পানি শুষে নেয়। তাতে ত্বক, ঠোঁট ও পায়ের তালু ফেটে যায়। মানবদেহের
বড়দের মতো শিশুদেরও নানা কারণে মন খারাপ হয় এবং সেই মন খারাপ কখনো কখনো বিষণœতায় গড়ায়। আর বিষণ্ণতা যে একটি রোগ, এটা এখন কমবেশি আমরা জানি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাব
পাঠ্যবই থেকে শিশুদের মনে তাদের লিঙ্গ পরিচয় নিয়েই সন্দেহ ঢুকিয়ে দেয়া হচ্ছে। একজন শিক্ষার্থী ছেলে না মেয়ে তার এই পরিচয় আল্লাহ প্রদত্ত শারীরিক গঠন বা অবয়ব না ভেবে বরং তাদের