করোনাভাইরাস মহামারিতে বিপর্যস্ত অর্থনীতিকে সচল করা, রাজস্ব আয় ও বিনিয়োগ বাড়ানো এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির নামে ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে অপ্রদর্শিত বা কালোটাকা সাদা করা ও অর্থপাচারকে সুকৌশলে বৈধতা দেয়ার অভূতপূর্ব
করোনায় বিপর্যস্ত বৈশ্বিক অর্থনীতি। আমাদের দেশেও এর প্রভাব পড়েছে। এমন পরিস্থিতিতে অর্থনীতি টিকিয়ে রাখতে নানা পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। আগামী ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে বিনিয়োগ বাড়াতে ব্যাপক করছাড় দিচ্ছে সরকার। একই
বৈশ্বিক করোনা মহামারির প্রেক্ষাপটে সৃষ্ট অর্থনৈতিক অভিঘাত মোকাবেলার লক্ষ্য নিয়ে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল আগামীকাল জাতীয় সংসদে ২০২০-২০২১ অর্থবছরের বাজেট পেশ করবেন। আগামীকাল ১১ জুন বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে
আদর্শ বাজেটে ঘাটতি ৫ শতাংশের মধ্যে রাখতে হবে। গত কয়েক বছর এমন আদর্শ মেনেই বাজেট করেছে সরকার। কিন্তু মহামারী করোনার কারণে এবার বিচ্যুতি হচ্ছে। আগামী ২০২০-২১ অর্থবছরে বাজেটে ঘাটতি ৬
আগামী ২০২০-২১ অর্থবছরে প্রায় ৩১ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে। বিদ্যুৎ খাতে ২৭ হাজার ৫৯৭ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ
আগামী ৩০ সেপ্টেম্বরের আগেই ব্যক্তিশ্রেণীর বিনিয়োগকারীদের মধ্যে নগদে লভ্যাংশ বিতরণ করতে পারবে পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক। ফলে যেকোনো সময় ব্যাংক তাদের ২০১৯ সালের জন্য নগদ লভ্যাংশ দিতে পারবে। এ সুবাদে
ছয় বছরের ব্যবধানে বাজেটে বিদেশী ঋণ সহায়তা নির্ভরতা সাড়ে ৭ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে বাজেটে বিদেশী নিট ঋণের পরিমাণ ছিল ১১ হাজার ৬০৩ কোটি টাকা। সেখানে আগামী অর্থবছরে এই
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় একটি গার্মেন্ট কারখানায় দিনে ১২ ঘণ্টা করে ১ দশকেরও বেশি কাজ করেছেন শম্পা আক্তার। তার সেলাই করা ডেনিম বিশ্বজুড়ে বহু শপিং মলে শোভা পেয়েছে। মাসে তিনি ৯৫
পাঁচ খাত থেকে ঋণ নিয়ে প্রণোদনার ১ লাখ কোটি টাকার সংস্থান করা হবে। এ অর্থ সংস্থান করতে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে আগেই ক্ষেত্র তৈরি করা হয়েছে। সিআরআর দেড় শতাংশ ছাড়ের ফলে
তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) শনিবার জানিয়েছে, সংগঠনটির সভাপতি ড. রুবানা হক জুন থেকে শ্রমিক ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দেননি এবং সংগঠনটির পক্ষ থেকেও