“আমাদের শ্রমিকরা যদি করোনাভাইরাসে না মরে, তারা মরবে অনাহারে, না খেতে পেয়ে।” একটি পোশাক কারখানার মালিক ভিজয় মাহতানি এরকমটাই আশঙ্কা করছেন। ‘অ্যামবাটুর ফ্যাশন ইন্ডিয়া’র চেয়ারম্যান তিনি। করোনাভাইরাসের বিশ্ব মহামারি পোশাক
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে দেশজুড়ে অবরুদ্ধ অবস্থার মধ্যে রোববার থেকে কিছু কিছু তৈরি পোশাক কারখানা খুলছে। আজ শনিবার ছুটি শেষ হওয়ায় গত দু’দিন ধরে কর্মস্থলে যোগ দিতে ফিরছেন পোশাককর্মীরা। করোনাভাইরাসের ঝুঁকি
বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসের প্রভাবে অস্বাভাবিক হারে কমছে রফতানি আয়। সেই সাথে কমে যাচ্ছে রেমিট্যান্স-প্রবাহ। পরিস্থিতির উন্নতি না হলে সামনে বৈদেশিক মুদ্রার সরবরাহ আস্বাভাবিক হারে কমে যাবে। এ পরিস্থিতিতে চাপে পড়ে যাবে
সীমিত ব্যাংকিংয়ের মধ্যেও নগদ টাকার সঙ্কট দেখা দিয়েছে ব্যাংকগুলোতে। এ সঙ্কট মেটাতে টাকার প্রবাহ বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এরই অংশ হিসেবে বন্ধ রাখা রেপো অর্থাৎ কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ধার
আন্তর্জাতিক দাতাসংস্থা বিশ্বব্যাংক কক্সবাজারে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাসহ বাংলাদেশের তিনটি প্রকল্পে অনুদান হিসাবে ৩৫ কোটি ডলার প্রদান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিশ্বব্যাংকের সদরদফতর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই অনুদান অনুমোদনের বিষয়টি
করোনার কারণে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে সবচেয়ে বড় অবদান রাখা তৈরি পোশাক শিল্প মহা বিপর্যয়ের মুখে। করোনা পরিস্থিতির উন্নতি না হলে পোশাক কারখানাগুলো একের পর এক বন্ধ হয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন বিজিএমইএ
বিশেষজ্ঞদের মতে বিধিনিষেধ আরোপের ফলে করোনাভাইরাসের বিস্তার অনেকটা ঠেকিয়ে রাখা সম্ভব হয়েছে। এসব বিধিনিষেধ তুলে দিলে সংক্রমণের সংখ্যা অনেক বৃদ্ধি পাবে। তবে যেভাবে বড় বড় শহর বন্ধ রাখা হচ্ছে এবং
করোনার ধাক্কা কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়াতে চাইছে মার্কিন পুঁজিবাজারগুলো৷ সোমবারের টালমাটাল লেনদেন মঙ্গলবার কিছুটা উর্ধ্বগতির আভাস দিচ্ছে৷ সোমবার মার্কিন পুঁজিবাজারগুলোর সবচেয়ে বড় অংশীদার পাঁচশ কোম্পানির, যাদের এস অ্যান্ড পি ৫০০ বলা
বিশ্ব মন্দাভাবে আমদানি-রফতানিতে পতন এবং বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাসের প্রভাবে অর্থনীতি একটা শঙ্কার মধ্যে রয়েছে। রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রায় বড় ধরনের ঘাটতির কারণে উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়নে অর্থায়ন নিয়ে শঙ্কা বিরাজ করছে। এ পরিস্থিতিতে
সরকারের বিশেষ নিরীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১০ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত চার বছরে বেসিক ব্যাংকে চরম অনিয়ম ও দুর্নীতির কারণে ব্যাংকটির ক্ষতি হয়েছে তিন হাজার ৮৮৪ কোটি টাকা। এই সময়কালে