প্রাদুর্ভাবের পর পোশাক কারখানাগুলোর কাজ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় প্রায় ৬৯ শতাংশ গার্মেন্টকর্মী গ্রামে তাদের পরিবারের কাছে টাকা পাঠানো বন্ধ করে দিয়েছেন। সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায় এ তথ্য উঠে আসে। গবেষণা, কারিগরি
করোনায় লকডাউনের কারণে সঙ্কটে রয়েছেন দেশের ফুল চাষিরা। ক্রেতা না থাকায় গত এক মাসে উৎপাদিত প্রায় ২৫০ কোটি টাকার ফুল মাঠেই নষ্ট হয়ে গেছে। চাষিরা জানিয়েছেন, ব্যবসা বন্ধ থাকায় দেশে
ব্যাংকের তদারকি কার্যক্রম ঝিমিয়ে পড়ছে। করোনাভাইরাসের কারণে হালনাগদ করা যাচ্ছে না খেলাপি ঋণ, প্রভিশন, নগদ আর্থিক ব্যবস্থাপনাসহ সামগ্রিক সূচক। সীমিত ব্যাংক লেনদেনে শিথিল করা হয়েছে ব্যাংকগুলোর তথ্য পাঠানোর সময়সীমা। এর
মালয়েশিয়া সরকার বাংলাদেশ থেকে হাইড্রোক্লোরোকুইন ট্যাবলেট রফতানির ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চায়। করোনাভাইরাস আক্রান্তদের চিকিৎসায় হাইড্রোক্লোরোকুইন ট্যাবলেটের কার্যকারিতা আছে বলে ধারণা করা হয়। এই ওষুধ মূলত ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। কোভিড-১৯
করোনার প্রাদুর্ভাবের আগেই রফতানি ধারাবাহিকভাবে কমছিল। বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস দেখা দেয়ার পর বাতিল হয়ে যায় কোটি কোটি ডলারের রফতানি আদেশ। ক্রয়াদেশ না থাকার পাশাপাশি সরকারি নির্দেশে বর্তমানে বেশির ভাগ কারখানাতেই উৎপাদন
প্রায় আড়াই কোটি শ্রমিক, দিনমজুর কর্মহীন থাকার পরও ধান কাটার লোকের সঙ্কট কাটছে না। ফলে জমিতে পাকা ধান নিয়ে ঘুম নেই কৃষকের। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ধান কাটতে না পারলে পানিতে
সুপারমার্কেট চেইন ‘আসডা’ তাদের জন্য পোশাক তৈরিকারকদের কাছে করা অর্ডার বাতিল করার কথা জানিয়েছে। সংবাদমাধ্যম সানডে টাইমস এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে। সংবাদমাধ্যম সানডে টাইমসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাতিল হওয়া অর্ডারের
বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাসের মহামারী সংক্রমণে প্রবাসীদের রেমিট্যান্সে বড় ধস নেমেছে। চলতি বছরের মার্চের পর এপ্রিলেও ধস অব্যাহত রয়েছে। চলতি এপ্রিলের প্রথম ১৩ দিনে ৩৩ কোটি ২০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে।
করোনাভাইরাসের কারণে চলমান সাধারণ ছুটির মধ্যে নগদ টাকার সঙ্কটে ভুগছে ব্যাংকগুলো। তেমন কেউ টাকা জমা দিচ্ছেন না। কিন্তু লেনদেনকারীদের মধ্যে প্রায় সবাই ব্যাংক থেকে নিজেদের প্রয়োজনে টাকা উত্তোলন করছেন। নগদ
আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) একটি প্রতিবেদনে বলছে যে, কোভিড-১৯ মহামারির কারণে এই বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে এসে আগামী তিন মাসের মধ্যে সাড়ে ১৯ কোটি মানুষ তাদের পূর্ণকালীন চাকরি হারাতে যাচ্ছে। এতে