সুপারমার্কেট চেইন ‘আসডা’ তাদের জন্য পোশাক তৈরিকারকদের কাছে করা অর্ডার বাতিল করার কথা জানিয়েছে। সংবাদমাধ্যম সানডে টাইমস এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে। সংবাদমাধ্যম সানডে টাইমসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাতিল হওয়া অর্ডারের
বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাসের মহামারী সংক্রমণে প্রবাসীদের রেমিট্যান্সে বড় ধস নেমেছে। চলতি বছরের মার্চের পর এপ্রিলেও ধস অব্যাহত রয়েছে। চলতি এপ্রিলের প্রথম ১৩ দিনে ৩৩ কোটি ২০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে।
করোনাভাইরাসের কারণে চলমান সাধারণ ছুটির মধ্যে নগদ টাকার সঙ্কটে ভুগছে ব্যাংকগুলো। তেমন কেউ টাকা জমা দিচ্ছেন না। কিন্তু লেনদেনকারীদের মধ্যে প্রায় সবাই ব্যাংক থেকে নিজেদের প্রয়োজনে টাকা উত্তোলন করছেন। নগদ
আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) একটি প্রতিবেদনে বলছে যে, কোভিড-১৯ মহামারির কারণে এই বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে এসে আগামী তিন মাসের মধ্যে সাড়ে ১৯ কোটি মানুষ তাদের পূর্ণকালীন চাকরি হারাতে যাচ্ছে। এতে
“আমাদের শ্রমিকরা যদি করোনাভাইরাসে না মরে, তারা মরবে অনাহারে, না খেতে পেয়ে।” একটি পোশাক কারখানার মালিক ভিজয় মাহতানি এরকমটাই আশঙ্কা করছেন। ‘অ্যামবাটুর ফ্যাশন ইন্ডিয়া’র চেয়ারম্যান তিনি। করোনাভাইরাসের বিশ্ব মহামারি পোশাক
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে দেশজুড়ে অবরুদ্ধ অবস্থার মধ্যে রোববার থেকে কিছু কিছু তৈরি পোশাক কারখানা খুলছে। আজ শনিবার ছুটি শেষ হওয়ায় গত দু’দিন ধরে কর্মস্থলে যোগ দিতে ফিরছেন পোশাককর্মীরা। করোনাভাইরাসের ঝুঁকি
বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসের প্রভাবে অস্বাভাবিক হারে কমছে রফতানি আয়। সেই সাথে কমে যাচ্ছে রেমিট্যান্স-প্রবাহ। পরিস্থিতির উন্নতি না হলে সামনে বৈদেশিক মুদ্রার সরবরাহ আস্বাভাবিক হারে কমে যাবে। এ পরিস্থিতিতে চাপে পড়ে যাবে
সীমিত ব্যাংকিংয়ের মধ্যেও নগদ টাকার সঙ্কট দেখা দিয়েছে ব্যাংকগুলোতে। এ সঙ্কট মেটাতে টাকার প্রবাহ বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এরই অংশ হিসেবে বন্ধ রাখা রেপো অর্থাৎ কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ধার
আন্তর্জাতিক দাতাসংস্থা বিশ্বব্যাংক কক্সবাজারে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাসহ বাংলাদেশের তিনটি প্রকল্পে অনুদান হিসাবে ৩৫ কোটি ডলার প্রদান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিশ্বব্যাংকের সদরদফতর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই অনুদান অনুমোদনের বিষয়টি
করোনার কারণে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে সবচেয়ে বড় অবদান রাখা তৈরি পোশাক শিল্প মহা বিপর্যয়ের মুখে। করোনা পরিস্থিতির উন্নতি না হলে পোশাক কারখানাগুলো একের পর এক বন্ধ হয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন বিজিএমইএ