আর্থিক কেলেঙ্কারির কারণে ব্যাংক থেকে অপসারিত ব্যক্তির ব্যক্তিগত হিসাব অবরুদ্ধ, স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি জব্দ এবং ক্ষেত্রমতো বাজেয়াপ্ত করার উদ্যোগ নেয়ার ক্ষমতা দেয়া হচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংককে। বিদ্যমান ‘ব্যাংক কোম্পানি আইন,
করোনাভাইরাসের ঝাঁকুনিতে লণ্ডভণ্ড হয়ে গেছে বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যেকার এক লাখ ছয় হাজার কোটি টাকার দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য। আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ার পর থেকে বন্ধ রয়েছে আমদানি-রফতানি। নতুন করে এলসি তো খোলা
পুঁজিবাজারে দুরবস্থায় পড়েছে ব্যাংকিং খাত। ব্যাংকের শেয়ারের প্রতি আগ্রহ কমে যাচ্ছে বিনিয়োগকারীদের। আগে যেখানে মোট বাজার মূলধনের ৪০ ভাগের ওপরে দখলে ছিল এ খাতের, এখন সেটা কমতে কমতে ২০ ভাগের
বড় উদ্যোক্তারা ব্যাংক থেকে ঋণ নিচ্ছেন। কিন্তু তার বেশির ভাগই পরিশোধ করছেন না। ঋণ পরিশোধ না করার জন্য সর্বদাই তারা নানা ফাঁকফোকর খুঁজতেই ব্যস্ত থাকেন। ফলে ব্যাংকের অনাদায়ী ঋণের পরিমাণ
ক্রমেই বেড়ে যাচ্ছে সরকারের ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়ার পরিমাণ। এই পরিস্থিতিতে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। কারণ সরকারের ব্যাংকঋণ বেড়ে যাওয়ার কারণে এর সুদব্যয় অনেক বেড়ে যাবে। একই সাথে বেসরকারি
করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে চীনা অর্থনীতি। প্রতিদ্বন্দ্বী দেশের এমন বিপর্যয়ের মধ্যেই স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন তৈরী পোশাক শিল্পের এদেশী উদ্যোক্তারা। তাদের আশা, করোনার প্রভাবে চীনের রফতানি বাণিজ্যে
ঋণের সুদহার ৯ শতাংশ বাস্তবায়নের দুই মাস আগেই বাস্তবায়ন হচ্ছে আমানতের ৬ শতাংশ সুদহার। অর্থাৎ আগামী ১ ফেব্রুয়ারি থেকেই আমানতের সুদহার ৬ শতাংশে নামিয়ে আনা হচ্ছে। আমানতকারীদের বঞ্চিত করে সুদহার
অর্থনীতির আকার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে স্বাভাবিক প্রবণতা হিসেবে বাজেটের আকারও বাড়ে। ১৯৭১ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ৪৮টি বাজেটে প্রতিবছরই বাড়ছে আকার। আগামী অর্থবছরেও বাড়বে বাজেটের আকার। ২০২০-২১ অর্থবছরের সম্ভাব্য আকার
রাজস্ব আদায়ে ঘাটতির পরিমাণ ক্রমেই বেড়ে চলেছে। অর্থবছরের ৫ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) যেখানে লক্ষ্যমাত্রায় চেয়ে রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি ছিল ২৬ হাজার ৮৭৫ কোটি টাকা। সেখানে ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) ঘাটতি বেড়ে হয়েছে
ঋণখেলাপি হওয়ার পর থেকে এক টাকাও পরিশোধ করেননি প্রায় চার হাজার ৬০০ ঋণখেলাপি ও তাদের প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে ব্যাংকগুলো পাওনা রয়েছে প্রায় সাড়ে ৩৭ হাজার কোটি টাকা। খেলাপি ঋণ পরিশোধ