ক্রমেই বেড়ে যাচ্ছে সরকারের ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়ার পরিমাণ। এই পরিস্থিতিতে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। কারণ সরকারের ব্যাংকঋণ বেড়ে যাওয়ার কারণে এর সুদব্যয় অনেক বেড়ে যাবে। একই সাথে বেসরকারি
করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে চীনা অর্থনীতি। প্রতিদ্বন্দ্বী দেশের এমন বিপর্যয়ের মধ্যেই স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন তৈরী পোশাক শিল্পের এদেশী উদ্যোক্তারা। তাদের আশা, করোনার প্রভাবে চীনের রফতানি বাণিজ্যে
ঋণের সুদহার ৯ শতাংশ বাস্তবায়নের দুই মাস আগেই বাস্তবায়ন হচ্ছে আমানতের ৬ শতাংশ সুদহার। অর্থাৎ আগামী ১ ফেব্রুয়ারি থেকেই আমানতের সুদহার ৬ শতাংশে নামিয়ে আনা হচ্ছে। আমানতকারীদের বঞ্চিত করে সুদহার
অর্থনীতির আকার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে স্বাভাবিক প্রবণতা হিসেবে বাজেটের আকারও বাড়ে। ১৯৭১ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ৪৮টি বাজেটে প্রতিবছরই বাড়ছে আকার। আগামী অর্থবছরেও বাড়বে বাজেটের আকার। ২০২০-২১ অর্থবছরের সম্ভাব্য আকার
রাজস্ব আদায়ে ঘাটতির পরিমাণ ক্রমেই বেড়ে চলেছে। অর্থবছরের ৫ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) যেখানে লক্ষ্যমাত্রায় চেয়ে রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি ছিল ২৬ হাজার ৮৭৫ কোটি টাকা। সেখানে ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) ঘাটতি বেড়ে হয়েছে
ঋণখেলাপি হওয়ার পর থেকে এক টাকাও পরিশোধ করেননি প্রায় চার হাজার ৬০০ ঋণখেলাপি ও তাদের প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে ব্যাংকগুলো পাওনা রয়েছে প্রায় সাড়ে ৩৭ হাজার কোটি টাকা। খেলাপি ঋণ পরিশোধ
ছয় মাস ১২ দিনে সরকার ব্যাংকব্যবস্থা থেকে ঋণ নিয়েছে ৫১ হাজার কোটি টাকা। যেখানে পুরো বছরের ঋণ নেয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ৪৭ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ ছয় মাস ১২
সরকারি টাকা বেসরকারি ব্যাংকে রাখলে বেশি সুদ দেয়া হবে। সুদহার নির্দিষ্ট করে সরকারের নিজস্ব অর্থের ৫০ শতাংশ বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকে রাখার বিধান এবং সুদ হার নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে
হঠাৎ ফুলে ওঠেছে দেশের পুঁজিবাজার। সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস গতকাল রোববার সাত বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় উত্থান হয়েছে। সংশ্লিষ্টদের মতে, বাজার উন্নয়নে স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদি সমস্যা সমাধানে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা, সরকারি
এক দিকে কমছে রাজস্ব আদায়, অন্য দিকে বাড়ছে সরকারের ব্যাংক ঋণ। রাজস্ব আদায় কমে যাওয়ার কারণে এমন অবস্থা হয়েছে, সরকার পুরো অর্থবছরের জন্য ব্যাংক খাত থেকে যে ঋণ নেয়ার লÿ্যমাত্রা