দেশে প্রতিবছর চিকিৎসার পেছনে রোগীদের যত অর্থ ব্যয় হয়, তার বড় অংশই যায় রোগ নির্ণয়ে। এসব রোগ নির্ণয়ের (ডায়াগনসিস) সিংহভাগই হয় বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে, যেখানে সরকারি হাসপাতালের তুলনায় কয়েকগুণ বেশি অর্থ
ডলার সঙ্কটে গত ছয় মাস ধরে স্টিল মিলের কাঁচামাল আমদানি ব্যাহত হচ্ছে। তিন মাস পুরোপুরি বন্ধ ছিল। এখন চাহিদার ১০ থেকে ২০ শতাংশ আমদানি করা যাচ্ছে। ব্যবসায়ীদের হাতে থাকা এ
বর্তমানে বিশ্বের সর্বোচ্চ পরিবেশবান্ধব ১০টি কারখানার ৮টিই বাংলাদেশের। লিড সনদে সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে বাংলাদেশের গ্রিণ টেক্সটাইল লিমিটেড এখন বিশ্বের এক নম্বর পরিবেশবান্ধব কারখানা। ১১০ নম্বরের মধ্যে তারা পেয়েছে ১০৪। শীর্ষ
নিত্যপণ্যের বাজারে অস্থিরতা বিরাজ করছে। প্রতিদিনই বাড়ছে কোনো না কোনো পণ্যের দাম। মাছ-গোশত-মুরগির দাম অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। আদা-রসুনের দামও বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। নিত্যপণ্যের এমন দাম বৃদ্ধিতে দিশেহারা হয়ে
করোনা ভাইরাস মহামারির প্রকোপ কাটিয়ে বাংলাদেশ যখন অর্থনীতিকে চাঙ্গা করার চেষ্টা করছিল, ঠিক তখনই শুরু হয় ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ। যার কঠিন প্রভাব পড়ে বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের অর্থনীতির ওপর। গত বছরের ২৪শে
এবার থেকে ২০ ডলার পর্যন্ত বৈদেশিক মুদ্রা ঘোষণা ছাড়াই দেশে আনার সুযোগ দিচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সেবাখাতের উদ্যোক্তারা ও রপ্তানিকারকরকদের এ সুযোগ দ্বিগুণ করা হলো। এর আগে এ সীমা ছিল ১০
ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য দেশীয় দুই প্রতিষ্ঠান থেকে ১ কোটি ৬০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কিনবে সরকার। এতে মোট খরচ হবে ২৭৬ কোটি ৬৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
করোনা মহামারির পর যুক্ত হয়েছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ও ডলার সংকট। এতে নানা সংকটে কেটেছে দেশের শিল্প খাত। এ ছাড়া বিশ্বের মতো দেশের সার্বিক অর্থনীতিতেও এর প্রভাব পড়েছে। এজন্য শিল্পের চাকা
উদ্বেগজনক হলেও সত্যি, দেশের ব্যাংক খাতে আদায়-অযোগ্য মন্দমানের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ও হার দিন দিন বাড়ছে। রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতেই এর আধিক্য বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, ব্যাংক খাতে গত বছর এই
বিদেশি উৎস থেকে সরকারের ঋণগ্রহণের পরিমাণ দিন দিন বাড়ছেই। শুধু সর্বশেষ সাড়ে সাত বছরেই বাংলাদেশের সার্বিক বিদেশি ঋণ সোয়া দুই গুণের বেশি বেড়ে ৯৩.৮ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়েছে। শতকরা হিসাবে